একটি শিক্ষনীয় ঘটনা
============================
আল্লাহর এক গোলাম মসজিদে ফজরের নামাজ জামাতে
পড়ার জন্য ফজরের আযানের সাথে সাথে ঘুম থেকে উঠে অযূ
করে মসজিদে যাচ্ছে।
মাঝ পথে পা পিছলিয়ে পড়ে তার কাপড় নষ্ট হয়ে গেল।
বাসায় ফিরে এসে কাপড় পরিবর্তন করে আবার অযূ করে
মসজিদের দিকে রওয়ানা দিল।
মাঝ পথে আবার সে পা পিছলে পড়ে কাপড় ময়লা হয়ে গেল।
আবার বাসায় পিরে কাপর পরিবর্তন করে অযূ করে মসজিদের
দিকে রওয়ানা দিল। মাঝ পথে আসতে ই বাতি হাতে এক
লোকের সাথে সাক্ষাত হল। লোকটিকে জিজ্ঞাসা করলেন
জনাব আপনি কে? লোকটি বলল, আমি আপনাকে দু,বার পড়ে
যেতে দেখলাম তাই মসজিদে পৌছিয়ে দেবার জন্য আমি
বাতির ব্যাবস্থা করলাম। লোকটি বাতি দিয়ে তাকে মসজিদ
পর্যন্ত পৌছিয়ে দিল।তাকে বলিলেন, চলুন নামায পড়ে নেই।
লোকটিকে নামায পড়ার জন্য বারংবার বলার পর ও লোকটি
নামাজ পড়তে অস্বীকৃতি জানায়।
তখন লোকটিকে জিজ্ঞাসা করলেন জনাব আপনার পরিচয়
জানতেপারি! কোন উত্তর নেই কয়েকবার বলার পর এক পর্যায়
বলিল, আমি হলাম ইবলিস শয়তান।
তখন তেনি আশ্চর্য হয়ে বলিলেন শয়তানের কাজ তো হলো
আশরাফুল মাখলুকাতকে নামাজ থেকে নেক কাজ থেকে
কিভাবে বিরত রাখাযায় সেই চেষ্টা করা!
অতচ আপনি এর বিপরীত আমাকে মসজিদে পৌছিয়ে দিলেন
কারনটা কি!
তখন শয়তান বলল জনাব মসজিদে পৌছিয়ে দেবার কারন হলো!
আমিই আপনাকে ১ম বার পা পিছলিয়ে ফেলে দিয়েছিলাম
যাতে মসজিদে নামায না পড়ে আপনি বাড়ী ফিরে যান।
কিন্তু আপনি যখন পা পিছলে পড়ে যাওয়ার পর বাড়ীতে
গিয়ে ফিরে আসলেন তখন আল্লাহ তালা আপনার সব গোনাহ
ক্ষমা করে দিলেন। দ্বিতীয়বার ও যখন আপনি পড়ে যাওয়ার
পর বাড়ীতে গিয়ে কাপড় পরবর্তন করে আবার মসজিদের
দিকে রওয়ানা দিলেন, তখন আল্লাহ তালা আপনার
পরিবারের সবার গোনাহ ক্ষমা করে দেন। এরপর যখন পড়ে
গিয়ে আপনি বাড়ী থেকে কাপড় বদলিয়ে মসজিদে
আসছিলেন, তখন আমি ভয় পাচ্ছিলাম এই ক্ষমা দেখে যদি
আপনি আবার পড়েযান এবং কাপর পরিবর্তন করে আবার
মসজিদের দিকে রওয়ানা হন তাহলে আল্লাহ তালা এবার
আপনার গ্রামবাসীকে ক্ষমা করে দেবেন। তাই তাড়াতাড়ি
আমি বাতি হাতে নিয়ে আপনাকে মসজিদে পৌছে দিয়ে
গেলাম যাতে গ্রামবাসীকে আল্লাহ তা আলা ক্ষমা করে না
দেন! আল্লাহু আকবার!
আল্লাহ পাক যেন আমাদের সবাইকে ইবলিস শয়তান থেকে
হেফাজত করেন!
আমীন!
============================
আল্লাহর এক গোলাম মসজিদে ফজরের নামাজ জামাতে
পড়ার জন্য ফজরের আযানের সাথে সাথে ঘুম থেকে উঠে অযূ
করে মসজিদে যাচ্ছে।
মাঝ পথে পা পিছলিয়ে পড়ে তার কাপড় নষ্ট হয়ে গেল।
বাসায় ফিরে এসে কাপড় পরিবর্তন করে আবার অযূ করে
মসজিদের দিকে রওয়ানা দিল।
মাঝ পথে আবার সে পা পিছলে পড়ে কাপড় ময়লা হয়ে গেল।
আবার বাসায় পিরে কাপর পরিবর্তন করে অযূ করে মসজিদের
দিকে রওয়ানা দিল। মাঝ পথে আসতে ই বাতি হাতে এক
লোকের সাথে সাক্ষাত হল। লোকটিকে জিজ্ঞাসা করলেন
জনাব আপনি কে? লোকটি বলল, আমি আপনাকে দু,বার পড়ে
যেতে দেখলাম তাই মসজিদে পৌছিয়ে দেবার জন্য আমি
বাতির ব্যাবস্থা করলাম। লোকটি বাতি দিয়ে তাকে মসজিদ
পর্যন্ত পৌছিয়ে দিল।তাকে বলিলেন, চলুন নামায পড়ে নেই।
লোকটিকে নামায পড়ার জন্য বারংবার বলার পর ও লোকটি
নামাজ পড়তে অস্বীকৃতি জানায়।
তখন লোকটিকে জিজ্ঞাসা করলেন জনাব আপনার পরিচয়
জানতেপারি! কোন উত্তর নেই কয়েকবার বলার পর এক পর্যায়
বলিল, আমি হলাম ইবলিস শয়তান।
তখন তেনি আশ্চর্য হয়ে বলিলেন শয়তানের কাজ তো হলো
আশরাফুল মাখলুকাতকে নামাজ থেকে নেক কাজ থেকে
কিভাবে বিরত রাখাযায় সেই চেষ্টা করা!
অতচ আপনি এর বিপরীত আমাকে মসজিদে পৌছিয়ে দিলেন
কারনটা কি!
তখন শয়তান বলল জনাব মসজিদে পৌছিয়ে দেবার কারন হলো!
আমিই আপনাকে ১ম বার পা পিছলিয়ে ফেলে দিয়েছিলাম
যাতে মসজিদে নামায না পড়ে আপনি বাড়ী ফিরে যান।
কিন্তু আপনি যখন পা পিছলে পড়ে যাওয়ার পর বাড়ীতে
গিয়ে ফিরে আসলেন তখন আল্লাহ তালা আপনার সব গোনাহ
ক্ষমা করে দিলেন। দ্বিতীয়বার ও যখন আপনি পড়ে যাওয়ার
পর বাড়ীতে গিয়ে কাপড় পরবর্তন করে আবার মসজিদের
দিকে রওয়ানা দিলেন, তখন আল্লাহ তালা আপনার
পরিবারের সবার গোনাহ ক্ষমা করে দেন। এরপর যখন পড়ে
গিয়ে আপনি বাড়ী থেকে কাপড় বদলিয়ে মসজিদে
আসছিলেন, তখন আমি ভয় পাচ্ছিলাম এই ক্ষমা দেখে যদি
আপনি আবার পড়েযান এবং কাপর পরিবর্তন করে আবার
মসজিদের দিকে রওয়ানা হন তাহলে আল্লাহ তালা এবার
আপনার গ্রামবাসীকে ক্ষমা করে দেবেন। তাই তাড়াতাড়ি
আমি বাতি হাতে নিয়ে আপনাকে মসজিদে পৌছে দিয়ে
গেলাম যাতে গ্রামবাসীকে আল্লাহ তা আলা ক্ষমা করে না
দেন! আল্লাহু আকবার!
আল্লাহ পাক যেন আমাদের সবাইকে ইবলিস শয়তান থেকে
হেফাজত করেন!
আমীন!
No comments:
Post a Comment