Showing posts with label News BD. Show all posts
Showing posts with label News BD. Show all posts

হিন্দু দ্বারা Muslim নির্যাতন, অতঃপর অপহরণ...ফেনী


যারা বলে হিন্দুরা উগ্রবদী নয়,তাদের জন্য সত্য ঘটনা....
ফেনি শহরে অর্জুন দাসের এত সাহস কিভাবে হলো...??
পোস্টটি দায়িত্ব মনে করে সবাই Share করুন।
গত শুক্রবার চুরির মিথ্যা অভিযোগে এক Muslim যুবককে ঘরের পিলারের সঙ্গে বেধে উলঙ্গ করে রড়.বিদ্যুৎ সর্টিং দিয়ে নির্মম ও অমানবিক নির্যাতন চালিয়েছে ফেনী শহরের কালি মন্দির মার্কেট হরে কৃষ্ঞ ষ্টোরের মালিক হিন্দুনেতা অর্জুন দাস ও তার সঙ্গীরা...।
পরে অসুস্থ অবস্থায় ছেলেটিকে রাতে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে যাওয়া হয় ।এরপর তার ভাগ্যে কি পরিনতি ঘটেছে তা কারো জানা নেই ।
এই বিষয়ে প্রশাসনও নিরব কারন অর্জুন দাস প্রভাবশালী হিন্দু নেতা ।
নির্যাতনকরীদের প্রধান হোতা শহরের কালি মন্দির মার্কেট হরে কৃষঞ ষ্টোরের মালিক অর্জুন দাস ও তার সঙ্গীদের ক্ষমতার উৎস কোথায় ?
অবিলম্বে এমন অমানবিক ঘটনায় জড়িত সকলকে আইনের আওতায় আনার দাবী জানাই । আমরা মুসলিমরা তো হিন্দুদের উপর এমন কিছু করলে সাথে সাথে সংখ্যালঘু মামলা হতো। আমাদের অনেক হিন্দু বন্ধু আছে,কই আমরাতো তাদের কে সংখ্যা লঘু বলিনা। পোস্টটি দায়িত্ব মনে করে সবাই শেয়ার করুন।
--Frnd er timeline থেকে

যারা বলে হিন্দুরা উগ্রবদী নয়,তাদের জন্য সত্য ঘটনা....
ফেনি শহরে অর্জুন দাসের এত সাহস কিভাবে হলো...??


পোস্টটি দায়িত্ব মনে করে সবাই Share করুন।
গত শুক্রবার চুরির মিথ্যা অভিযোগে এক Muslim যুবককে ঘরের পিলারের সঙ্গে বেধে উলঙ্গ করে রড়.বিদ্যুৎ সর্টিং দিয়ে নির্মম ও অমানবিক নির্যাতন চালিয়েছে ফেনী শহরের কালি মন্দির মার্কেট হরে কৃষ্ঞ ষ্টোরের মালিক হিন্দুনেতা অর্জুন দাস ও তার সঙ্গীরা...।
পরে অসুস্থ অবস্থায় ছেলেটিকে রাতে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে যাওয়া হয় ।এরপর তার ভাগ্যে কি পরিনতি ঘটেছে তা কারো জানা নেই ।
এই বিষয়ে প্রশাসনও নিরব কারন অর্জুন দাস প্রভাবশালী হিন্দু নেতা ।
নির্যাতনকরীদের প্রধান হোতা শহরের কালি মন্দির মার্কেট হরে কৃষঞ ষ্টোরের মালিক অর্জুন দাস ও তার সঙ্গীদের ক্ষমতার উৎস কোথায় ?
অবিলম্বে এমন অমানবিক ঘটনায় জড়িত সকলকে আইনের আওতায় আনার দাবী জানাই । আমরা মুসলিমরা তো হিন্দুদের উপর এমন কিছু করলে সাথে সাথে সংখ্যালঘু মামলা হতো। আমাদের অনেক হিন্দু বন্ধু আছে,কই আমরাতো তাদের কে সংখ্যা লঘু বলিনা। পোস্টটি দায়িত্ব মনে করে সবাই শেয়ার করুন।

ডোম অফ দ্য রক ও মসজিদ আল-আকসা শরীফ নিয়ে বিভ্রান্তির অবসান! সবাই শেয়ার করুন...


পুরনো জেরুজালেমে অবস্থিত দুটি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা 'ডোম অফ দ্য রক' এবং 'মসজিদ আল আকসা' নিয়ে মুসলিম বিশ্বে কিছু বিভ্রান্তি আছে যা নিয়ে এ লেখাটির অবতারণা।কারণ অনেকেই মসজিদ আল আকসার ছবি বুঝাতে ডোম অফ দ্যা রকের ছবি দিয়ে দেন।
১.Dome of the Rock ( https://en.wikipedia.org/wiki/
Dome_of_the_Rock )- ইংরেজিতে Dome of the Rock, বাংলায় যার অর্থ দাঁড়ায় 'পাথরের (উপর নির্মিত) গম্বুজ'। ৬৯১ খ্রিষ্টাব্দে উমাইয়া খলিফা আবদুল মালিক রাজনৈতিক ও ধর্মীয় গুরুত্ববাহী বিবিধ কারণে পুরনো জেরুজালেমের পবিত্র 'টেম্পল মাউন্ট' (Temple Mount – আরবী ﺍﻟﺤﺮﻡ ﺍﻟﺸﺮﻳﻒ al Haram ash-Sharif – The Noble Sanctuary) চত্বরের কেন্দ্রস্থলে এই স্থাপনাটি নির্মাণ করেন।
এটা জানা গুরুত্বপূর্ণ যে এই স্থাপনাটি মূলত: মসজিদ হিসেবে নির্মিত হয়নি (মূল অংশে কোন মিম্বর নেই), বরং মুসলিম বিশ্বাস অনুযায়ী হাদিসে বিশদভাবে বর্ণিত যে পবিত্র পাথরের উপর থেকে রাসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মি'রাজে (Ascension to Heaven) গমন করেছিলেন বলে ধারণা, জেরুজালেমের টেম্পল মাউন্ট চত্বরের কেন্দ্রস্থিত সেই Foundation Stone বা ভিত্তিপ্রস্তরকে ঘিরে একটি shrine (মাজার) হিসেবে এই স্থাপনাটি নির্মিত। অটোমান সম্রাট সুলেমান (Suleiman the Magnificent) এর শাসনামলে ডোম অফ দ্য রকের বাইরের দেয়াল সুদৃশ্য টাইল দিয়ে আচ্ছাদিত হয়। ১৯৫৫ সালে জর্ডানের সরকার অন্যান্য আরব রাষ্ট্র ও তুরস্কের সহায়তায় প্রবল বর্ষণে ক্ষতিগ্রস্ত স্থাপনাটির মেরামত কাজ শুরু করে। এই পুনরুদ্ধার কাজের অংশ হিসেবে ১৯৬৫ সালে এর সীসা (Lead) আচ্ছাদিত গম্বুজটি ইটালিতে তৈরি অ্যালুমিনাম-ব্রোঞ্জ সংকর ধাতু দিয়ে ঢেকে দেয়া হয়। পরবর্তীতে ১৯৯৩ সালে জর্ডানের কিং হুসেইন প্রদত্ত ৮.২ মিলিয়ন ডলার মূল্যের ৮০ কিলোগ্রাম স্বর্ণ দিয়ে গম্বুজটি পুরোপুরি আচ্ছাদন করা হয়। জেরুজালেমের যে কোন প্রান্ত থেকে ডোম অফ দ্য রকের উজ্জ্বল সোনালী গম্বুজটি চোখে পড়ে।
২. আল আকসা মসজিদঃ ( https://en.wikipedia.org/wiki/Al-Aqsa_Mosque)
জেরুজালেমের টেম্পল মাউন্ট চত্বরে উপরোল্লিখিত 'ডোম অফ দ্য রক' স্থাপনাটির ২০০ মিটার দক্ষিণে রয়েছে ধূসর সীসায় (lead) আচ্ছাদিত গম্বুজবিশিষ্ট একটি মসজিদ যা সুনির্দিষ্টভাবে 'মসজিদ আল-আকসা শরীফ' নামে পরিচিত।
প্রায় ১৩০০ বছরের পুরনো ঐতিহ্য সম্বলিত গুরুত্বপূর্ণ এ দু'টি স্থাপনাই মুসলিমদের তৈরি এবং পুরো এলাকাটিই পবিত্র স্থান ( ﺍﻟﺤﺮﻡ ﺍﻟﺸﺮﻳﻒ – the Noble Sanctuary) হিসেবে গণ্য হলেও ইহুদিবাদী মিডিয়া আল আক্বসা শরীফ কে প্রচার করে অচিরেই আল আক্বসা শরীফ ধংসের পায়তারা করছে, যা থেকে সবাই কে সাবধান থাকতে হবে।
এবং সবাইকে অনুরোধ যারা যারা আল আক্বসা শরীফ মনে করে রক অফ ডোম এর ছবি প্রফাইল বা কভার পিকচার এ ব্যবহার করেছেন তারা দ্রুত চেঞ্জ করে অরিজিনাল আল আক্বসা শরীফ এর ছবি ব্যবহার করুন।
সবাইকে ধন্যবাদ।

||| ||পোষ্টটি শেয়ার করুন।
আর মন্তব্য করে আপনার মতামত দিন,কোন ভূল দেখলে দলীল সহকারে বুঝিয়ে বলুন,সংশোধন করা হবে,ইনশাআল্লাহ..............
"আল্লাহ আমাদের কে সঠিকভাবে দ্বীনের উপর কায়েম থাকার তৌফিক দান করুন,আমীন,,,,, _______________প্রচারে: তাহরিকে খতমে নবুওয়াত বাংলাদেশ(ভোলা শাখা)
         _______________________

পবিত্র আল আকসার কান্না : এক দীর্ঘ ইতিহাস.....!


৬৩৭ খ্রিষ্টাব্দে হযরত উমার রা. এর খেলাফত আমলে আবু উবাইদা ইবনুল জাররাহ রা এর নেতৃত্বে মুসলমানরা কুদস জয় করে। ১০৯৯ খ্রিষ্টাব্দে প্রথম ক্রুসেড যুদ্ধে ক্রুসেডারদের হাতে কুদসের পতন ঘটে। এর মধ্য দিয়ে কুদসে মুসলমানদের ৪৬২ বছরের শাসনের বিলুপ্তি ঘটে। তার পর দীর্ঘ ৮২ বছর এটি খ্রিষ্টানদের দখলে থাকে। ১১৮৭ খ্রিষ্টাব্দে হিত্তিনের যুদ্ধে সালাহুদ্দিন আইয়ুবী ক্রুসেডারদের সম্মিলিত শক্তিকে পরাজিত করে কুদসকে শত্রুমুক্ত করেন। ১৯৪৮ সালে বিশ্বমোড়লদের চক্রান্তের ফসল স্বরূপ মধ্যপ্রাচ্যের বিষফোঁড়া ইসরাইল নামক জারজ রাষ্ট্রটির জন্ম হলে পশ্চিম কুদস মুসলমানদের হাতছাড়া হয়। কিন্তু পূর্ব কুদসে অবস্থিত হওয়ার কারণে আল-আকসা তখন আপাতত রক্ষা পায়। ১৯৬৭ এর জুন মাসে মাত্র ৬ দিনের যুদ্ধে মিসর, সিরিয়া, জর্ডান এবং ইরাকের মতো চারটি আরব রাষ্ট্রের প্রতিরোধ বুহ্য ধ্বংস করে দিয়ে ইসরাইল পূর্বকুদস, পশ্চিমতীর, গাজা এবং গোলান মালভূমি দখল করে নেয়। দীর্ঘ ৭৮০ বছর পর পবিত্র আকসা থেকে আবারও হেলালী নিশান খসে পড়ে। উমার এবং আইয়ুবীর আমানত আবারও মুসলমানদের হাতছাড়া হয়। এরপর থেকে আজ পর্যন্ত দীর্ঘ ৫০ বছর ধরে আল-আকসা কেঁদে চলেছে এবং আরেকজন আইয়ুবীর জন্য অপেক্ষার প্রহর গুনছে।

ইনশা আল্লাহ আল আকসা একদিন মুক্ত হবে। নিশ্চয়ই হবে। ইতিহাসের অমোঘ বিধানও তা-ই বলে। কিন্তু দুশ্চিন্তার জায়গাও অনেক। আশেপাশে যখন চোখ মেলে তাকাই তখন সেখানে কোন আলোই দেখতে পাইনা। ১৯২০ সালে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের শেষ দিকে ফরাসী জেনারেল Henri Gouraud দামেস্ক দখল করে সালাহুদ্দীনের কবরে লাথি মেরে বলেছিল- "সালাহুদ্দীন, দেখো আমরা ফিরে এসেছি। ২য় আর কোন সালাহুদ্দীন জন্ম নিতে পারবে না।" ১০০ বছর পর্যন্ত পশ্চিমারা জেনারেল হেনরির কথাকে সত্য প্রমাণ করে দেখিয়েছে। তাদের চ্যালাঞ্জকে মিথ্যা প্রমাণ করতে আমাদের আর কতোদিন লাগবে? আদৌ পারবো কি?

হিত্তীন আর কুদস বিজয়ের কথা উঠলে আমাদের চোখে সালাহুদ্দীনের চেহারা ভেসে উঠে। কিন্তু ইতিহাসবিদরা বলছেন অন্য কথা। তাদের মতে- কুদস বিজয়ের ক্ষেত্রে সালাহুদ্দীনের যতোটুকু অবদান ঠিক ততোটুকু অবদান সেই ৬০ হাজার যোদ্ধাদের যারা নিজেদেরকে সালাহুদ্দীনের সেনাবাহিনীর গর্বিত সদস্য হওয়ার মতো যোগ্য করে গড়ে তুলেছিলেন। ওইসব মায়েদের অবদান যারা তাদের শিশুদেরকে আরব্য-রজনীর রূপকথার গল্পের পরিবর্তে খালিদ-মুসান্নার বীরত্বের কাহিনী শুনিয়ে ঘুম পাড়াতেন। ওইসব শিশু-কিশোরদের মধ্য থেকেই সালাহুদ্দীন উঠে এসেছিলেন, ঘোড়সওারী, তেগচালনা, তিরান্দাজী, নেযাবাজীই ছিল যাদের বিনোদনের মাধ্যম। তারপরও আল্লাহ তায়ালা ৮৮ বছর ধরে তাদের পরীক্ষা নিয়েছিলেন। তারপর তাদেরকে কাঙ্খিত বিজয় দান করেছিলেন।
কিন্তু আজকের মায়েরা তাদের সন্তানের চেহারায় বিলগেটস আর এঞ্জেলিনা জোলির ছবি দেখে। আজকের কিশোররা মেসি-রোনালদো আর রিয়াল-বার্সায় বুঁদ হয়ে আছে। ব্রাজিল-আর্জেন্টিনার পতাকা লাগাতে গিয়ে আমরা বৈদ্যুতিক তারে জীবন দিতে পারি। এখন যদি আল্লহ দয়া করে সালাহুদ্দীনকে কবর থেকে উঠিয়ে আমাদের মাঝে ফিরিয়েও দেন তখনও আমাদের উত্তর হবে বনী ইসরাইলের মতো- "আপনি এবং আপনার খোদা দুইজনে মিলে লড়াই করেন গিয়ে। আমাদের আমোদফুর্তিতে ডিস্টার্ব করবেন না প্লীজ।" তাই সালাহুদ্দীনের জন্য অপেক্ষা নয়, তার সৈনিক হতে পারার মতো নিজেকে যোগ্য করে গড়ে তোলাই হচ্ছে আজকের আল-আকসার দাবী।

১৯৬৯ সালে এক অস্ট্রেলীয় ইহুদী নাগরিক আল আকসা মসজিদে আগুন ধরিয়ে দেয়। আগুন বেশ বড় আকার ধারণ করেছিলো। যার ফলে মসজিদের পূর্বপাশটা পুরোপুরি পুড়ে যায়। ইসরাইলের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী গোল্ডামায়ার ওইদিনের স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে বলেছেন- "ওই দিন সারা রাত আমার ঘুম হয় নি। আমার কেবলই মনে হচ্ছিলো আজকে ইসরাইলের শেষ দিন। এখনি আরবরা চতুর্দিক থেকে ঝাঁপিয়ে পড়বে। কিন্তু যখন সকাল হল এবং আমার কোন আশংকাই বাস্তব হলো না তখন আমি নিশ্চিত হয়ে গেলাম যে, এখন থেকে ইসরাইল নিরাপদ। আরবরা এখন ঘুমন্ত জাতি। আমরা তাদের এই ঘুম আর ভাঙতে দেব না"।
গত ১৪ই জুলাই ঘটনা শুরু হওয়ার পর লাগাতার ৬ দিন আকসায় আযান, নামায সব বন্ধ ছিল। প্রথম ৩ দিন কোন ফিলিস্তিনিকেই আকসায় ঢুকতে দেয়া হয় নি। সেখানে ইসরাইলী সেনা এবং বিভিন্ন বিশেষজ্ঞদলের প্রতিনিয়ত আনাগোনা ছিল। তারা সেখানে তিন দিন ধরে কী করেছে তা কেউ জানে না। আল-আকসার ওয়াকফ সম্পত্তি এবং কুদসের মুসলমানদের সব ডেমোগ্রাফিক ডকুমেন্ট সেখানে রক্ষিত থাকে। সেগুলো এখনও সংরক্ষিত আছে কি না সে ব্যাপারে চরম দুশ্চিন্তা দেখা দিয়েছে।
৬৯ সালের ঘটনাটির পর এটিই হচ্ছে মসজিদে আকসায় ইসরাইলের সবচেয়ে বড় হামলা। কাতার, তুরস্ক, জর্ডান ছাড়া আর কোন রাষ্ট্র এই ঘটনার নিন্দা জানায় নি। যারা সন্ত্রাসের দোহায় দিয়ে একটি মুসলিম রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে একযোগে ঝাঁপিয়ে পড়েছে তাদের মুখ দিয়ে আকসার জন্য একটি বাক্যও বের হয় নি। মুসলমানদেরকে তাদের সন্ত্রাসী মনে হয়। হামাসকে তাদের সন্ত্রাসী মনে হয়। কিন্তু ইসরাইলী বর্বরতাকে তাদের বৈধ আধিকার চর্চা মনে করে। গত জুমার দিনটি ছিল আকসার জন্য জীবন দেয়ার দিন। গোটা কুদস এবং তার আসে পাশের শহরগুলোতে ওইদিন জুমার নামাজ অনুষ্ঠিত হয় নি। সবাইকে আকসায় এসে জুমা পড়তে বলা হয়েছে। জুমার আগে ও পরে পুরা আকসা প্রাঙ্গণ যুদ্ধক্ষেত্রের রূপ ধারণ করে। তিনজন ফিলিস্তিনি ভাই শাহাদাত বরণ করেন। তুরস্কসহ দুনিয়ার বিভিন্ন দেশে ওই সময় ফিলিস্তিনীদের প্রতি সহানুভূতি প্রকাশ করে মিছিল সমাবেশ করা হয়। ঠিক ওইদিন মসজিদুল হারামে শায়খ শুরাইম জুমার খুতবা দেন। ২০ মিনিটের খুতবায় তিনি প্রচ্ছন্নভাবে কাতারের বিরুদ্ধে বিষোদ্গার করে গেছেন এবং উম্মাহর ঐক্যের মাঝে ফাটল ধরাচ্ছে বলে কাতারের ব্যাপারে মানুষদেরকে সতর্ক করেছেন। একদম শেষে দোয়ার অংশে এসে আকসার জন্য দুটি দোয়া বাক্য ব্যায় করলেন। আরেক সৌদি সালাফী শায়খ ফতওয়া দিয়েছেন- এখন ফিলিস্তিনীদের আল আকসার দাবী ছেড়ে দেয়া দরকার। কারণ, সেটি এখন ইহুদীদের দখলে। আর ইহুদীরা হচ্ছে এখন শক্তিশালী। তাই তাদের সাথে সংঘাতে জড়ানো "হেকমতের খেলাফ" হবে। ইসলামে বিজয়ী শক্তির আনুগত্য করার বিধান আছে, যাকে আরবিতে ( ﺇﻃﺎﻋﺔ ﺍﻟﺤﺎﻛﻢ ﺍﻟﻤﺘﻐﻠﺐ ) বলা হয়।" এসব **মারানীর হেকমতগুলো শুধু সৌদিদের মাথায় কীভাবে আসে তা-ই এখন এক বিশাল গবেষণার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। আল্লাহ না করুন কাল যদি হারামাইনও আল আকসার পরিণতি বরণ করে তখনও তারা ঠিক কোন একটি হেকমত বের করে নিবে। যারা আকসার ব্যাপারে নির্লিপ্ত আছে, আল্লাহর কসম, তারা হারামাইনের ব্যাপারেও নির্লিপ্ত থাকবে।
আকসার ঘটনার পরে ফিলিস্তিনের টিভি চ্যানাল "আল- আকসা"র একজন সাংবাদিক ৩০ জন সৌদি আলেমের সাথে যোগাযোগ করে চলমান ঘটনা সম্পর্কে কিছু বলার জন্য তাদেরকে অনুরোধ করেন। তাদের মধ্যে একজনও সাক্ষাৎকার দিতে রাজি হয় নি। তারা আল্লাহর চেয়ে তাদের শাসকদেরকে বেশী ভয় করে। তাদের আনুগত্য করাকে বেশী প্রাধান্য দেয়। গতকাল ইসরাইলী পত্রিকা "মাআরিফ" লিখেছে- "ইসরাইল হচ্ছে সৌদি আরবের গোপন প্রেমিকা। এখন আর গোপন অভিসার নয়, প্রকাশ্যেই মৈত্রী করতে চায়"। ওইদিন ইউটিউবে একটি ভিডিও দেখছিলাম। ফিলিস্তিনের আল খলীল শহরের রাস্তায় দাঁড়িয়ে এক ইহুদী ফিলিস্তিনিদেরকে চরমভাবে গালি দিচ্ছে আর বলছে- তোদের মাথা থেকে ফিলিস্তিনের ভুত এখনও নামে নি? দেখ, মিসর, জর্ডান। সৌদি আরব সব আমাদের পক্ষে এখন। জাহান্নামে যাক তোদের ফিলিস্তিন।"
একটি ঘটনা বলে শেষ করছি-
১০৯৯ সালের পরের কোন এক সময়। তখন কুদস খ্রিষ্টান ক্রুসেডারদের দখলে। বাগদাদ শহরে একজন কাঠমিস্ত্রি থাকতো। লোকটি একদিন খুব সুন্দর একটি মিম্বার বানালেন। চারিদিক থেকে লোকেরা দলে দলে এসে মুগ্ধ হয়ে মিম্বারটি দেখছে। ক্রেতারা বেশ চড়া মুল্য দিয়ে হলেও মিম্বারটি কিনতে চায়। কিন্তু বুড়োর এক কথা- তিনি এটি বিক্রি করবেন না। লোকেরা জিজ্ঞেস করলো- তা হলে আপনি এতো কষ্ট করে এটি বানালেন কেন? তখন মিস্ত্রি উত্তর দিলেন- এটি বানিয়েছি মসজিদে আকসায় লাগানোর জন্য। লোকেরা তার কথা শুনে অট্টহাসিতে ফেটে পড়ল। আকসা এখনও খ্রিষ্টানদের দখলে আর এই বুড়ো বাগদাদে বসে তার জন্য মিম্বার বানাচ্ছে। কেউ কেউ তাকে পাগলও ঠাওরাল। তখন বৃদ্ধ কাঠমিস্ত্রি বললেন- এটিই তো আমার পেশা। আমি তো আর যোদ্ধা নই। তার উপর আবার বৃদ্ধ। তো আমার যা সাধ্যে আছে তা-ই মসজিদে আকসার জন্য ব্যায় করছি। আমার কাজ মিম্বারটি বানানো। সেটি আকসায় বসানোর লোক আল্লাহ ঠিক করে দেবেন। ওইদিন একটি শিশুও তার বাবার হাত ধরে ওই কাঠমিস্ত্রির মিম্বারটি দেখতে গিয়েছিল। ঠিক একদিন ওই শিশুটির হাতে কুদস বিজয় হয়, এবং তিনি মিম্বারটি সংগ্রহ করে নিজ হাতে তা মসজিদে আকসায় লাগিয়ে দেন। শিশুটির নাম ছিল সালাহুদ্দীন!
যার যা আছে তা-ই ফিলিস্তীনের জন্য ব্যায় করুন। যেভাবে পারেন। যেখানে পারেন। কোন প্রচেষ্টাকেই খাটো করে দেখবেন না। বাগদাদের কাঠমিস্ত্রি যদি একটি শিশুর মনে কুদস বিজয়ের নেশা ধরিয়ে দিতে পারে আপনার আমার প্রচেষ্টার মাধ্যমেও ইনশা আল্লাহ অনেক কিছু হবে। তা যত ক্ষুদ্রই হোক না কেন।
আল্লাহ, 'মুক্ত আকসাকে' দেখার আগে তুমি এই দুনিয়া থেকে উঠিয়ে নিওনা।
বি:দ্রঃ 'কুদস' বলুন, 'জেরুজালেম' নয়।
copy......

তুরস্কের এরদোগান ও ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রীর মাঝে ফোন আলাপ!


আরবের ওহাবী শায়েখ নামের ইহুদির দালাল
শিয়ালেরা ঘুমিয়ে থাকলেও সিংহ জেগে আছে !!
তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রেসেপ তাইয়্যেব এরদোগান ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রীর সাথে মসজিদুল আকসা নিয়ে ফোনে কথা বলেছেন ,, এরদোগান স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন যে ফিলিস্তিনের উপর নির্যাতন বন্ধ করুন ,, মসজিদুল আকসার সাথে ভুলেও বেয়াদবির সাহস করবেন না !!
ইজরাইলের প্রধানমন্ত্রী জানান ,, নিরাপত্তার স্বার্থে ইজরাইল পুলিশ কড়াকড়ি করছে !!
এরদোগান বলেছেন ,, মসজিদুল আকসা মুসলমানদের পবিত্র স্হান ,, এর পবিত্রতা ও নিরাপত্তা আমরাই দেখবো ,, এইটা নিয়ে ইসরাইলকে ভাবতে হবে না ,, মনে রাখবেন মুসলমানদের হার্ট হলো মসজিদুল আকসা ,, এইটাকে অপমান করলে ইসরাইলের ভূখন্ড মুসলমানদের দখল নিতে সময় লাগবে না ,, ফিলিস্তিনের উপর নির্যাতন বন্ধ করুন ,, নয়তো ইসরাইল অনিরাপদ হয়ে যাবে !!
মুসলিম বিশ্বের এই সিংহের জন্য সবাই দোয়া করুন !!

আরবের ওহাবী শায়েখ নামের ইহুদির দালাল
শিয়ালেরা ঘুমিয়ে থাকলেও সিংহ জেগে আছে !!
তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রেসেপ তাইয়্যেব এরদোগান ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রীর সাথে মসজিদুল আকসা নিয়ে ফোনে কথা বলেছেন ,, এরদোগান স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন যে ফিলিস্তিনের উপর নির্যাতন বন্ধ করুন ,, মসজিদুল আকসার সাথে ভুলেও বেয়াদবির সাহস করবেন না !!
ইজরাইলের প্রধানমন্ত্রী জানান ,, নিরাপত্তার স্বার্থে ইজরাইল পুলিশ কড়াকড়ি করছে !!
এরদোগান বলেছেন ,, মসজিদুল আকসা মুসলমানদের পবিত্র স্হান ,, এর পবিত্রতা ও নিরাপত্তা আমরাই দেখবো ,, এইটা নিয়ে ইসরাইলকে ভাবতে হবে না ,, মনে রাখবেন মুসলমানদের হার্ট হলো মসজিদুল আকসা ,, এইটাকে অপমান করলে ইসরাইলের ভূখন্ড মুসলমানদের দখল নিতে সময় লাগবে না ,, ফিলিস্তিনের উপর নির্যাতন বন্ধ করুন ,, নয়তো ইসরাইল অনিরাপদ হয়ে যাবে !!
মুসলিম বিশ্বের এই সিংহের জন্য সবাই দোয়া করুন !!

কুরআনে হাফিজা কে অপহরণের পর ধর্ষন করা হল _ নোয়াখালী


"নোয়াখালীতে কুরআনে হাফেজা মাদ্রাসা শিক্ষিকা গণধর্ষণ, ২ দিনেও গ্রেফতার হয়নি কেউ"
নোয়াখালী সংবাদদাতা: নোয়াখালীতে এক মহিলা মাদ্রাসার শিক্ষিকাকে গণধর্ষণের দুই দিন অতিবাহিত হলেও এ ঘটনার সাথে জড়িত কেউ গ্রেফতার হয়নি। এতে এলাকাবাসীর মধ্যে চরম ক্ষোভ ও অসন্তোষ বিরাজ করছে।
নোয়াখালী জেলা অতিরিক্ত পুলিশসুপার জহিরুল ইসলাম বলেন,
ঘটনায় ভিকটিম পরিবারের নিকট পুলিশ গেলেও তারা মামলা করতে অনিহা প্রকাশ করছে। ধারণা করা হচ্ছে লজ্জা এবং ভয়ে তারা মামলা করতে চাচ্ছেনা। তাই মামলা না হওয়া পর্যন্ত অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে কোনো আইনি ব্যবস্থা নেওয়া যাচ্ছেনা।
উল্লেখ্য, মঙ্গলবার রাত ১০টার দিকে জেলার বেগমগঞ্জ উপজেলার জিরতলী ইউনিয়নের খাতেনু জান্নাত মহিলা মাদ্রাসার শিক্ষিকা কোরানে হাফেজা (১৫) তার মায়ের অসুস্থতার খবর পেয়ে মাদ্র্রাসা থেকে বাড়ী যাওয়ার জন্য দ্রত রাস্তায় বের হয়।
এসময় মাদ্রাসার সন্নিকটে জমাদার বাড়ির সামনে রাস্তায় যানবাহনের অপেক্ষায় থাকা ওই মাদ্রাসা শিক্ষিকাকে জোরপূর্বক তুলে নেয় মধ্যম জিরতলী গ্রামের কোয়ার বাড়ীর ইউছুপের ছেলে মোরশেদ (২৩), একই গ্রামের বেপারী বাড়ির তরিক উল্লার ছেলে বাবুল (২৫) এবং একই গ্রামের জমাদার বাড়ীর সালাউদ্দিন (৩০)।
পরে তারা শিক্ষিকাকে পার্শ্ববর্তী নির্জন স্থানে নিয়ে গণধর্ষণ করে বলে অভিযোগে জানা যায়। ঘটনার প্রায় ১ঘণ্টা পর এলাকাবাসী টের পেয়ে ওই শিক্ষিকাকে উদ্ধার করে জীরতলী বাজারে নিয়ে যায়।
পরে এলাকাবাসী তাকে বাড়ির ঠিকানায় পাঠানোর ব্যবস্থা করে।
স্থানীয়রা জানায়, এ ঘটনায় থানায় মামলা করতে গেলে পুলিশ মামলা না নিতে চাইলে পরে মাদ্রাসার পক্ষ থেকে একটি সাধারণ ডায়েরী করা হয়,
ডায়েরী নং-২৩৬৭।

সোর্স :-www.digantabarta24.com/2017/10/news-5.html

আজ ইমাম সাহেবের বোরখাওয়ালী হাফেজা মেয়ে গণধর্ষিত হয়েছে বলেই কি সবাই চুপ করে আছেন?
এই বোরখাওয়ালী হাফেজা বোনের পরিবর্তে যদি আটা ময়দা মাখানো কোন সুন্দরী ধর্ষিত হইত তাহলে তার প্রতিবাদ করার ভাইয়ের অভাব হইত না(!)
ছি ছি ছি...
নোয়াখালীর ওই অসহায় ইমাম সাহেবের হাফেজা মেয়ে যেনো ন্যায্য বিচার পায় সে জন্য প্রত্যেকের টাইম লাইনে প্রতিবাদী পোস্ট দেখতে চাই। এই নিউজটি প্রভাবশালীরা ধামাচাপা দিতে চাচ্ছে। তাই এই নিউজটি ভাইরাল করা খুবই জরুরি।
#Facebook, Twitter, Google সহ সবখানে ছড়িয়ে দিন....
আমার ফ্রেন্ড এবং ফলোয়ারদের "অনুরোধ" করছি নির্যাতিত হাফেজা বোনটির পাশে দাড়ান এবং প্রতিবাদ মূলক পোস্ট করে নিউজটি ভাইরাল করেন, যাতে করে ওই নরপশু ধর্ষকরা কঠিন শাস্তি পায়।
#এখন সময় প্রতিবাদী হোন, ঘুমন্ত বিবেক কে জাগ্রত করুন, আর না হয় এর পরিণতি হবে ভয়াবহ...!!!
(শেয়ার করুন)

হিন্দু সন্ত্রাসী জঙ্গি কর্তৃক মাদ্রাসা ভাংচুর ও লুটপাট - পটুয়াখালী




পটুয়াখালী পুরান বাজারস্থ মুহিব্বিয়া ছালেহীয়া দীনিয়া মাদ্রাসা ভাংচুর ও লুটপাট।
------------------------------
------------------------------
----
গতকাল সকাল ১১:০০ টার দিকে পটুয়াখালী পৌরসভার ২ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর জঙ্গি লিটন, ৩ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর জঙ্গল বাসুদেব এবং কুখ্যাত সন্ত্রাসী ওলি এর নেতৃত্বে ছারছীনা হযরত পীর সাহেব হুজুর কেবলার প্রতিষ্ঠিত পটুয়াখালী মোহেব্বিয়া ছালেহীয়া মাদ্রাসায় ভাংচুর ও লুটপাট চালানো হয়।
মাদ্রাসা বন্ধের সুযোগে বিনা নোটিশে অতর্কিতে এই হামলা চালানো হয়।
মুসলিম প্রধান দেশে হিন্দু জঙ্গি কাউন্সিলরের সাহস হয় কিভাবে মাদ্রাসা ভাংগার মত সাম্প্রদায়িক উস্কানী দেয়ার এই সাহস তাদের কি ভাবে আসে?
আমরা তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানাচ্ছি।
--------------------
এতদিন যারা হিন্দুপ্রীতি লালন করে আসছেন এখন তারা কি বলবেন?
আপনার বাড়ির পাশের হিন্দুটি খুব নিরিহ তাইনা?
মুসলিম নারী ধর্ষন করলো, হিন্দু নিরীহ!
মুসলিম যুবক হত্যা করলো, হিন্দু নিরীহ!!
জায়গাজমি দখল, ঘরবাড়ি ভাংচুর করলো, হিন্দু নিরীহ!!!
আল্লাহ পাক ও উনার প্রিয় হাবীব ও পবিত্র কুরআন অবমাননা করলো, হিন্দু নিরীহ!!!
মসজিদ উঠিয়ে দাও, থাকবে মন্দির হিন্দু নিরীহ!!!
এখন মাদ্রাসা মসজিদ ভাঙ্গা শুরু করলো,,,এখনও কি হিন্দু নিরীহ???
কবে জাগবে... ওহে ঘুমন্ত মুসলমান??? 

মসজিদ আল আকসা ইস্যুতে পিছু হটতে বাধ্য হয়েছে ইসরাইলি বেজন্মা ইহুদি হায়নার দলেরা......


মসজিদ আল আকসা ইস্যুতে পিছু হটেছে ইসরাইলি হায়নার দলেরা।
পিছু না হটে যাবেই বা কোথায়, যেভাবে ফুঁসে উঠেছে আজ গোটা বিশ্বের মুসলমান।
কিন্তু মুসলমানদের নির্যাতনে বিশ্ব মুসলিম সম্প্রদায়ের প্রভাবশালী আজ যারা চুপ রয়েছে তাদের প্রতি অন্তর থেকে জানাই ঘৃণা ও ধিক্কার।
মহান আল্লাহ তায়ালার কাছে নিশ্চয় একদিন এর জবাবদিহিতা করতে হবে যে আমি তোমাকে এত ক্ষমতাশীল বানিয়েছিলাম কিন্তু তুমি নিরীহ মুসলমানদের নির্যাতনে চুপ ছিলে কেন?
_________________________!!!
সপ্তাহজুড়ে আল আকসা মসজিদে চলমান ইসরাইলি আগ্রাসন থেকে পিছু হটছে দেশটি। জাতিসংঘ, বিভিন্ন মুসলিম দেশসহ আন্তর্জাতিক মহলের চাপ-ই তাদের পিছু হটার কারণ। খবর ইসরাইলি টেলিভিশন চ্যানেল ২ এর।
খবরে বলা হয়, আন্তর্জাতিক মহলের চাপে ফিলিস্তিনিদের দাবি বিবেচনার জন্য শনিবার রাতে আলোচনায় বসে ইসরাইল কর্তৃপক্ষ।
আলোচনায় মসজিদ প্রাঙ্গণে বসানো মেটাল ডিটেক্টর সরিয়ে নেয়ার সিদ্ধান্ত হয়। তবে স্থায়ী মেটাল ডিটেক্টরের পরিবর্তে এখন থেকে সেখানে হাতে বহনযোগ্য ডিটেক্টর ব্যবহার করা হবে।
ইসরাইলি কর্তৃপক্ষ চ্যানেল ২ কে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।জেরুজালেম পুলিশ প্রধান ইয়োরাম হেলেভি ও মেয়র নির বেরেকাট এ সিদ্ধান্তে সমর্থন জানিয়েছেন।
আল আকসা মসজিদ প্রাঙ্গণে তিন ইসরাইলি পুলিশ নিহত হবার জের ধরে প্রায় ১০ দিন ধরে সেখানে আগ্রাসন চালায় ইসরাইল। গত দুই সপ্তাহ সেখানে জুমার নামাজ আদায় করতে দেয়া হয়নি।
এ নিয়ে ফিলিস্তিনি প্রতিবাদী জনতার সঙ্গে ইসরাইলি বাহিনীর সংঘর্ষে এ পর্যন্ত পাঁচজন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন।
ইসরাইলের এ অবস্থানের কারণে জাতিসংঘ, বিভিন্ন মুসলিম দেশ ও আন্তর্জাতিক মহল থেকে ইসরাইলের উপর তীব্র চাপ সৃষ্টি করা হয়।

মসজিদে আকসায় জুমুয়ার নামাজ নিষিদ্ধ করার প্রতিবাদে বিক্ষোভে ফেটে পড়েছে সমগ্র তুরস্ক........


মসজিদে আকসায় জুমুয়ার নামাজ নিষিদ্ধ করার প্রতিবাদে বিক্ষোভে ফেটে পড়েছে সমগ্র তুরস্ক। তুরস্কের প্রায় ৫০০ স্থানে আজ বিক্ষোভ সমাবেশ ও শহীদ ফিলিস্তিনীদের জন্য গায়েবানা জানাযা নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। এছাড়াও তুরস্কের ইসলামী ফাউন্ডেশন আজ জুমুয়ার জন্য বিশেষ খুতবা প্রস্তুত করে সকল মসজিদে পাঠিয়ে দেয় এবং তুরস্কের নব্বই হাজার মসজিদে একই খুতবা পাঠ করা হয়।
এছাড়াও তুরস্কের ইসলামী ফাউন্ডেশন আজ জুমুয়ার জন্য বিশেষ খুতবা প্রস্তুত করে সকল মসজিদে পাঠিয়ে দেয় এবং তুরস্কের নব্বই হাজার মসজিদে একই খুতবা পাঠ করা হয়।
খুতবায় বলা হয় এই মসজিদ মুসলিমদের প্রথম কেবলা, সকল আসমানী ধর্মের পবিত্র স্থান। এই মসজিদ হল তাওহীদের প্রতীক কেননা ইতিহাসের মহাকাল ধরে এই মসজিদটি তাওহীদের সাক্ষ্য বহন করে আসছে। এই মসজিদে আকসা হযরত ইব্রাহীম (আঃ) হযরত ঈসা (আঃ), হযরত মুসা (আঃ) সহ শত শত নবীর সৃতি বিজড়িত স্থান। এই স্থানকে নামাজের জন্য নিষিদ্ধ করা রীতিমত ফ্যাসিবাদের বহিঃপ্রকাশ।
আমরা সকল মুসলিম দেশের নেতৃবৃন্দকে এই জন্য অনতিবিলম্বে পদক্ষেপ নেওয়ার দাবী জানাই।
এছাড়াও সবচেয়ে বড় বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয় তুরস্কের ঐতিহাসিক বেয়াজিদ ময়দানে। হাজার হাজার জনতা জুমুয়ার নামাজের পর রাস্তায় নেমে এসে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন এবং আল্লাহু আকবার তাকবীর ধ্বনিতে ইস্তানবুল নগরীকে প্রকম্পিত করে তুলেন। এই সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, তুরস্কের সর্ববৃহৎ বেসরকারী দাতব্য সংস্থা IHH এর সভাপতি অ্যাডভোকেট বুলেন্ত ইলদিরিম।
তিনি তার বক্তব্যে বলেন, আজ আমরা যখন এই ময়দানে দাঁড়িয়ে শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ সমাবেশ করছি সেই সময়ে আমাদের নিরস্র ভাইয়েরা মসজিদে আকসায় নামাজ আদায় করার জন্য সন্ত্রাসী রাষ্ট্র ইসরাইলের পুলিশের সাথে সেনাবাহিনীর সাথে লড়াই করছে। আমরা জানি আমাদের সেই ভাইয়েরা বীর পুরুষ তারা মহান আল্লাহ ছাড়া আর কোন শক্তিকে ভয় পায় না। আমরাও এই ময়দান থেকে আমাদের ভাইদের সাথে সংহতি প্রকাশ করছি এবং আমরা ইসরাইল, আমেরিকা, ইউরোপ ও সমগ্র বাতিল শক্তিকে জানিয়ে দিতে চাই আমাদের ভাইয়েরা একা নয় আমরা তাঁদের সাথে আছি এবং থাকব।
তিনি একই সাথে তুরস্কের সরকারকে এর জন্য দ্রুত পদক্ষেপ নিতে বলেন এবং ইসরাইলের সাথে সকল চুক্তি বাতিল করে তাঁদের সাথে সকল সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান জানান। তিনি আরও বলেন ইসরাইলের এই জুলুম নির্যাতনের প্রতিবাদে সরকারকে তাঁদের রাষ্ট্রদূত বহিষ্কারের আহ্বান জানাই।
সমাবেশের অন্যতম আয়োজন এনাতোলিয়ান ইয়ুথ এসোসিইয়েশন এর সংগ্রামী সভাপতি সালিহ তুরহান এক অগ্নি ঝরা বক্তব্য দেন। তিনি বলেন, আমরা সুলতান ফাতিহর উত্তর সূরী, আমরা কানুনী সুলতান সুলায়মানের উত্তর সূরী, আমরা সালাহউদ্দিন আইয়ুবী, আমরা সুলতান আব্দুল হামিদ হান এবং নাজমুদ্দিন এরবাকানের উত্তর সূরী। আর সুলতান ফাতিহ এবং কানুনী সুলতান সুলায়মানের কবর এই ময়দানের পাশেই অবস্থিত। আজ ইসরাইলের কথা বলা হচ্ছে আমরা ইসরাইল নামে কোন রাষ্ট্রকে চিনি না। তারা নাকি ফিলিস্তিনি ভাইদেরকে বলে, সিনাইতে তাঁদের জায়গা দিয়ে নতুন রাষ্ট্র করে দেওয়া হবে, আমরা এই সমাবেশ থেকে বলতে চাই তোমরাই এখান থেকে চলে যাও এখানে থাকার কোন অধিকার তোমাদের নেই। ফিলিস্তিনের এক ইঞ্চি ভুমিও আমরা কোন দিন ছেড়ে দিব না। তারা বলে কুদুসকে নাকি তাঁদের রাজধানী বানাবে আমরা বলি তাঁদের তেলআবিবকেই তো আমরা স্বীকৃতি দেই না, তাঁদের আবার কিসের রাজধানী?
তিনি আরও বলেন, সুলতান আব্দুল হামিদ হানের ভাষায় বলতে চাই রক্তের ফিলিস্তিনকে আমরা রক্ত দিয়ে কিনেছি এটাকে কেবলমাত্র রক্ত দিয়েই বিক্রি করব অন্য কিছুর বিনিময়ে নয়।সবশেষে তিনি একটি হাদীস বলে সকল মুসলমানদেরকে তাঁদের দায়িত্বের কথা স্মরণ করিয়ে দেন, হাদীস টি হল, রাসূল (সঃ) বলেছেন, তোমরা মসজিদে আকসায় গিয়ে নামাজ পড়, আর যদি নামাজ পড়তে না পার তাহলে তোমাদের বিভিন্ন দিবস সমূহে সেখানে যায়তুনের তেল পাঠাও।
তিনি বলেন, যায়তুনের তেল হল একটি উপমা এর দ্বারা তিনি বুঝিয়েছেন মসজিদে আকসার রক্ষা এবং এর নিরাপত্তার জন্য যা প্রয়োজন তাই পাঠাও। সমাবেশে ফিলিস্তিনি আলেমদের নেতা সহ হামাস নেতাগণ বক্তব্য রাখেন।
আঙ্কারার বিখ্যাত ও প্রাচীন মসজিদ প্রাঙ্গনেও এক বিশাল সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। এতেও হাজার হাজার মানুষ অংশ নেয় এবং ধ্বংস হোক ইসরাইল বিক্ষোভে আঙ্কারার আকাশ বাতাস প্রকম্পিত করে তোলে।এছাড়াও কনিয়া, ইজমির, আন্তালিয়া, সিভাস, কজায়েলি সহ আরও অনেক শহরে বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

ফযরের নামায পরতে ডাকায় মাকে শিকলে বেধে নির্যাতন বেঈমান পাষন্ড ছেলে , নাউযুবিল্লাহ


--------------------------
সাতক্ষীরা থেকে : প্রতিদিন ছোট ছেলে মফিজুল ইসলামকে ভোরবেলা নামাজ পড়তে ডাকেন তার মা। একারনেই ছেলের ঘুম ভেঙে যায়। নামাজ জন্য ডকায় দারুণ বিরক্তি প্রকাশ করে  এই ছেলের। ভোরে ঘুম থেকে জেগেই মাকে  গালিগালাজ করা শুরু করে । শেষপর্যন্ত একদিন বাজার থেকে লোহার শিকল তৈরি করে নিয়ে আসেন এই কুলাঙ্গার ছেলে। এরপর থেকে প্রতিদিন নিয়মিত ভোরবেলা তার কুলাঙ্গার স্ত্রীকে দিয়ে মায়ের পায়ে শিকল পরিয়ে দিয়ে বাড়ির পাশে একটি গাছের সঙ্গে বেঁধে রাখেন। এভাবেই চলছে গত একমাস।
ঘটনাটি ঘটেছে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার শিবপুর ইউনিয়নের শিয়ালডাঙ্গা গ্রামের। ওই গ্রামের বাল্লক ওরফে পুটে গাজীর স্ত্রী জানু পারভীন আক্তার (৭০)। তার স্বামী মারা গেছেন গত ৩০ বছর আগে।
স্থানীয় লোকজন জানান যে, জানু পারভীনের ৫ ছেলে ও ১ মেয়ে। মেয়ের বিয়ে দেয়া হয়ে গেছে। থাকেন ছেলেদের সঙ্গে। ছোট ছেলে কুলাঙ্গার মফিজুল ইসলাম ও তার স্ত্রী সালমা খাতুন ছাড়া অন্য ছেলেরা কেউ দুর্ব্যবহার করে না। প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে সে তার ছেলেদেরকে নামাজের জন্য ডাকে। কিন্তু এই ডাকাডাকি ছোট ছেলে কুলাঙ্গার মফিজুল ও তার কুলাঙ্গারনী স্ত্রী সালমা খাতুনের সহ্য হয়না। মায়ের ডাকে ঘুম ভেঙে যাওয়ায় তারা প্রতিদিন বৃদ্ধ মাকে অকথ্য ভাষায় গালাগালি করে।
কয়েকবার ডাকার পর জানু পারভীন অন্য মনস্ক হয়ে পাড়ায় বেড়াতে যায়। বিভিন্ন ব্যক্তির বাড়িতে গিয়ে তাদের ঘুম থেকে ডেকে তোলে। একটু সকাল হলেই আবার বাড়িতে চলে আসে। তার এমন আচরণে এলাকাবাসীর সমস্যা হয়না সমস্যা হয় ছোট ছেলে মফিজুল ও তার স্ত্রী সালমা খাতুনের।
স্থানীয়রা আরও জানান, মাঝে মাঝে ছোট ছেলের ঘরের বারান্দায় উঠলে বউমা ধাক্কা দিয়ে বের করে দেয়। মায়ের এমন আচরণে ছোট ছেলে শফিকুল বাজার হতে লোহার শিকল বানিয়ে আনে। মাঝে মাঝে সেই শিকল পায়ে দিয়ে গাছের সঙ্গে বেঁধে রাখে। গাছের সঙ্গে বেঁধে রাখা অবস্থায় কেউ সেখানে গেলে বৃদ্ধা মা জানু পারভীন তাদেরকে বাঁধন খুলে দেয়ার অনুরোধ জানান। তবে কেউ সাহস করে না মজিফুল ইসলাম ও তার স্ত্রী সালমা খাতুনের ভয়ে।
এসব ঘটনা নিশ্চিত করে শিবপুর ইউনিয়ন আ.লীগের সভাপতি শওকত আলী বলেন, ঘটনাটি শুনে আমি তাদের বাড়িতে গিয়েছিলাম। পরবর্তীতে তাদের বলে বৃদ্ধা মাকে শিকলের বন্দিদশা থেকে মুক্ত করে দিয়েছিলাম একদিন। পরবর্তীতে আর খোঁজ নেয়নি। ছেলে মফিজুল ইসলাম বলেছে, মায়ের মাথা ঠিক নেই। মানসিক ভারসম্যহীন হয়ে গেছে। এ জন্য শিকল দিয়ে বেঁধে রাখি।
এদের শাস্তি হওয়া উচিত জানিয়ে শিবপুর ইউনিয়ন মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আনিছুর রহমান বলেন, ছোট ছেলে মফিজুল ইসলামের বউ সালমা খাতুন অনেক বিপদজনক। কাউকে সম্মান করে কথা বলে না। বৃদ্ধা শাশুড়িকে তার সহ্য হয়না। আর মফিজুল তার বউয়ের কথায় উঠে বসে। এসকল বউমা ও ছেলে সমাজের কলঙ্ক।
এদের আইনের আওতায় আনা হবে জানিয়ে জেলা সমাজ সেবা কার্যালয়ের উপ পরিচালক দেবাশীষ সরদার বলেন, ঘটনাটি জানা ছিলো না। তবে অমানবিক এ ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের আইনের আওতায় আনা হবে।
||| ||পোষ্টটি শেয়ার করুন।
আর মন্তব্য করে আপনার মতামত দিন,কোন ভূল দেখলে দলীল সহকারে বুঝিয়ে বলুন,সংশোধন করা হবে,ইনশাআল্লাহ..............
"আল্লাহ আমাদের কে সঠিকভাবে দ্বীনের উপর কায়েম থাকার তৌফিক দান করুন,আমীন,,,,, _______________প্রচারে: তাহরিকে খতমে নবুওয়াত বাংলাদেশ(ভোলা শাখা)
         _______________________

ফেসবুকে সেই তরুণ যুবকের ঘোষণা 'আল আকসার জন্য প্রাণ দিতে যাচ্ছি'- ফিলিস্তিন


ফেসবুকে সেই তরুণের ঘোষণা
'আল আকসার জন্য প্রাণ দিতে যাচ্ছি'
'আমি আমার অন্তিম ইচ্ছার কথা লিখছি, এগুলোই আমার জীবনের শেষ কথা। আমি আল-আকসার জন্য শহীদ হতে যাচ্ছি'।
সামাজিক মাধ্যম ফেসবুকে এমন এক মর্মস্পর্শী পোস্ট দিয়ে ইসরাইলি সেটলারদের ওপর ছুরি হামলা চালিয়েছেন ওমর আল আবেদ নামের ১৯ বছরের এক ফিলিস্তিনি তরুণ।
শুক্রবার ফেসবুকে পোস্ট দেয়ার ৯০ মিনিটের মাথায় ফিলিস্তিনের পশ্চিম তীরের হালামিসহে ছুরি হামলা চালান ওই তরুণ। এতে তিন ইসরাইলি নিহত হ্য়।
এদিকে হামলার পরপরই ওমরকে ধরে ফেলে ইসরাইলি সেনারা। এরপর তাকে গুলিও করা হয়।
শনিবার সকালে ইসরাইলি সৈন্যরা পশ্চিম তীরের কোবর গ্রামে ওমরের পরিবারের খোঁজে অভিযান চালায় এবং তার এক ভাইকে আটক করে।
তবে হামলার ঘটনায় ওমর ও তার পরিবার বিপদে পড়লেও ফিলিস্তিনিদের কাছে রীতিমত নায়কে পরিণত হয়েছেন দুঃসাহসী তরুণটি। ফেসবুকে দেয়া পোস্ট নিয়ে তুমুল আলোচনাও শুরু হয়েছে।
আরবী ভাষায় লেখা ওমরের পোস্টটি ইংরেজিতে অনুবাদ করে প্রকাশ করেছে ইসরাইলি সংবাদপত্র হারেজ।
এতে দেখা যায় ওমর লিখেছেন, 'আমি বয়সে তরুণ, এখনও আমার বয়স কুড়ি বছর হয়নি, আমার অনেক স্বপ্ন ও সম্ভাবনা রয়েছে। কিন্তু এ কেমন জীবন, যখন তারা (ইসরাইলিরা) কোনো ধরনের যৌক্তিক কারণ ছাড়াই আমাদের নারী ও তরুণদের হত্যা করছে? তারা আল-আকসা মসজিদকে অপবিত্র করছে আর আমরা ঘুমিয়ে থাকছি, এটি খুবই লজ্জার ব্যাপার যে আমরা অলস বসে আছি'।
যেসব ফিলিস্তিনির কাছে অস্ত্র আছে তাদের প্রতি প্রশ্ন রেখে তরুণটি লেখেন, জানতে চেয়ে লেখেন, আপনারা এসব অস্ত্র শুধু বিয়ের অনুষ্ঠান আর উৎসবের সময় বের করেন, আপনারা কি নিজের জন্য লজ্জিত বোধ করেন না? কেন আপনারা আল্লাহর নামের যুদ্ধের ঘোষণা দেন না। তারা আল-আকসা মসজিদ বন্ধ করে দিয়েছে আর আপনাদের অস্ত্রের কোনো নড়াচড়া নাই।
এরপর ওমর লেখেন, আমার কাছে একটি চকচকে ধারালো ছুরি আছে, এটি আল-আকসার ডাকে সাড়া দিচ্ছে। তোমাদের (ইসরাইলি) জন্য লজ্জা, তোমাদের জন্য লজ্জা যারা ঘৃণা ছড়াও। আল্লাহ তোমাদের ওপর প্রতিশোধ নেবেন... আমরা সবাই ফিলিস্তিনের সন্তান এবং আমরা সবাই আল-আকসার সন্তান। আর তোমরা (ইসরাইলিরা) বানর এবং শুয়োরের সন্তানরা জেনে রাখ, তোমরা যদি আল-আকসার দরজা খুলে না দাও, আল্লাহ তোমাদের ধাওয়া করবেন এবং মর্মন্তুদ শাস্তি দেবেন, আমি তোমাদের হুঁশিয়ার করছি।
এদিকে ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ সংস্থা হামাস ওমর আল আবেদের হামলাকে সমর্থন করেছে। সংগঠনটির মুখপাত্র হুসাম বাদরান বলেন, 'আল-আকসা মসজিদের সমর্থনে আমরা দখলদারির বিরুদ্ধে সর্বাত্মক লড়াই চালিয়ে যাব।
ইসরাইলি নিরাপত্তা বাহিনী বলছে, হামলাকারী ওমরকে তারা হামাসের সঙ্গে সম্পৃক্ত বলে মনে করছে। তবে এখনও তাকে হামাসের সক্রিয় সদস্য বলে বিবেচনা করেনি তারা।
উল্লেখ্য, শুক্রবার আল-আকসা মসজিদে প্রবেশে বাধা দেয়াকে কেন্দ্র করে হাজার হাজার ফিলিস্তিনি বিক্ষোভ করেছে। এ সময় ইসরাইলি বাহিনীর সঙ্গে তাদের সংঘর্ষ হয়। এত তিন ফিলিস্তিনি তরুণ নিহত এবং তিন শতাধিক আহত হন। এছাড়া আটক হন অন্তত ২৭ জন।
ইসরাইলি সেনাবাহিনী বলছে, এদিন তিন হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি পশ্চিম তীর ও পূর্ব জেরুজালেমে বিক্ষোভে অংশ নেয়। এছাড়া গাজা উপত্যকার দক্ষিণাঞ্চলেও উভয় পক্ষে সংঘর্ষ হয়।
https://goo.gl/CmTH7V

জানোয়ারের অপর নাম বাংলাদেশ পুলিশ সন্ত্রাসী বাহিনী ......!!!

জানোয়ারের অপর নাম বাংলাদেশ পুলিশ!
>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>
২০ জুলাই, ২০১৭ ১০:৪৩:১৫
৭ দফা দাবিতে আন্দোলনে নেমেছে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভূক্ত হওয়া রাজধানীর ৭ কলেজের শিক্ষার্থীরা।
★★★
তিতুমীর কলেজের রাষ্ট্র বিজ্ঞান বিভাগের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র সিদ্দিক! সামনে থেকেই আন্দোলন দিয়ে যাচ্ছিল। যার ফলে পুলিশের ছোঁড়া টিয়ার গ্যাস পড়ে তার চোখে মুখে! লাঠিচার্জ তো ছিলোই।
রক্তাক্ত অবস্থায় ঢাকা মেডিক্যাল নেওয়া হয় তাকে। একটু আগে জানা গেল তার দু'চোখের আলো চিরতরে নিভে গেছে! সে আর কোনদিনও পৃথিবীর আলো দেখতে পাবেনা- চোখ পুড়ে অন্ধ হয়ে গেছে।
সবার কাছে খাস দিলে দোয়া চেয়েছে তিতুমীর কলেজ! দোয়ার চেয়ে বড় শক্তি আর নাই। এখন একমাত্র দোয়াই পারে তার দৃষ্টি ফিরিয়ে দিতে
★★★
১.আমাদের শান্তিপুর্ণ আন্দোলনে পুলিশের এহেন বর্বরতার বিচার চাই।
২.আমাদের আটককৃত ভাইদের অতি তারাতারি মুক্তি চাই।
৩.আমাদের দাবির যতাযত বাস্তবায়ন চাই
★★★★★★★★
★★★★★★★★★
২০ জুলাই, ২০১৭ ১০:৪৩:১৫
বিস্তারিত
৭ দফা দাবিতে আন্দোলনে নেমেছে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভূক্ত হওয়া রাজধানীর ৭ কলেজের শিক্ষার্থীরা। আজ বৃহস্পতিবার সকাল ১০টা থেকে শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে মানববন্ধন ও অবস্থান কর্মসূচী পালন করছেন তারা। এখন শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভে উত্তাল শাহবাগ।
চলতি বছরের ১৬ ফেব্রুয়ারী রাজধানীর নামকরা ৭টি কলেজ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভূক্ত হয়। কলেজগুলো হল: ঢাকা কলেজ, সরকারি তিতুমীর কলেজ, ইডেন মহিলা কলেজ, শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ, সরকারি কবি নজরুল কলেজ, বদরুন্নেছা সরকারী মহিলা কলেজ এবং সরকারি বাংলা কলেজ।
শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভূক্ত হওয়ার ৫ মাসেও তারা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমন কোন নির্দেশনা পায়নি যার মাধ্যমে তারা জানতে পারে, তাদের পরীক্ষা কবে হবে, একাডেমিক সিলেবাস কি হবে, পরীক্ষা পদ্ধতি কেমন হবে, প্রশ্নের ধরণই বা কেমন হবে বা কেমন হবে প্রশ্নের মানবন্টন?
জানা যায়, ২০১৪-২০১৫ শিক্ষাবর্ষের ২য় বর্ষের এবং ২০১১-২০১২ শিক্ষাবর্ষের ৪র্থ বর্ষের শিক্ষার্থীদের লিখিত পরীক্ষা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ৬-৭ মাস আগে অনুষ্ঠিত হলেও ৭টি কলেজ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভূক্ত হওয়ায় এসকল কলেজের সকল বিভাগের শিক্ষার্থীদের ভাইভা/ব্যবহারিক পরীক্ষা এখনো পর্যন্ত সম্পন্ন হয়নি। যেখানে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে থাকা অন্যান্য কলেজের উক্ত বর্ষের ফলাফল পর্যন্ত ইতোমধ্যে প্রকাশ হয়েছে।
এছাড়া ২০১৩-২০১৪ শিক্ষাবর্ষের ৩য় বর্ষের এবং ২০১৩-২০১৪ শিক্ষাবর্ষের মাস্টার্স শেষ পর্বের শিক্ষার্থীদের পরীক্ষার ফরমপূরণ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ৬-৭ মাস আগে সম্পন্ন হলেও এখন পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে এসব পরীক্ষা গ্রহণের জন্য কোন ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। অথচ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে এসব পরীক্ষা কয়েক মাস আগেই শেষ হয়েছে।
২০১৪-২০১৫ শিক্ষাবর্ষের মাস্টার্স শেষ পর্বে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রকাশিত প্রথম মেধা তালিকা থেকে কলেজগুলো শিক্ষার্থী ভর্তি করলেও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভূক্ত হওয়ায় এসব কলেজসমূহে আবেদনকৃত প্রথম মেধা তালিকায় অনুত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের দ্বিতীয় মেধা তালিকা প্রকাশ করা সম্ভব হয়নি। ফলে এসব কলেজগুলোতে আবেদনকৃত প্রথম মেধা তালিকায় অনুত্তীর্ণ যে সকল শিক্ষার্থী স্নাতকোত্তর শ্রেণিতে ভর্তি হতে পারেনি তারা চরম অনিশ্চয়তার মধ্যে দিন অতিবাহিত করছে।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে থাকা ডিগ্রী ২০১৫-২০১৬ শিক্ষাবর্ষের ১ম বর্ষের পরীক্ষা ইতোমধ্যে সম্পন্ন হয়ে গেলেও অধিভুক্ত ৭টি কলেজের পরীক্ষার বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে থাকা ডিগ্রী অন্যান্য বর্ষেরও ফরম পূরণ সম্পন্ন হয়েছে। কিন্তু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এখানেও নিরব ভুমিকা পালন করে যাচ্ছে।
সমস্যার সমাধানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক বরাবর স্মারকলিপি দিলেও তার কোনো সুফল পাচ্ছেন না বলে অভিযোগ শিক্ষার্থীদের। আর এসব কারণেই শিক্ষার্থীরা ফুঁসে উঠেছে। তাই ৭ দফা দাবিতে রাস্তায় নেমেছে তারা।
শিক্ষার্থীদের দাবিগুলো হল:
১. অধিভূক্ত হওয়া কলেজসমূহের ব্যাপারে নীতিমালা প্রণয়ন এবং প্রকাশ (একাডেমিক সিলেবাস, পরীক্ষা পদ্ধতি, প্রশ্নের ধরণ, প্রশ্নের মানবন্টন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে কলেজসমুহের সম্পর্ক ইত্যাদি)।
২. সম্মান ২য় ও ৪র্থ বর্ষের শিক্ষার্থীদের ভাইভা/ব্যাবহারিক পরীক্ষা অতি অল্প সময়ের মধ্যে সম্পন্ন করে দ্রুত সময়ের মধ্যে ফলাফল প্রকাশ করা।
৩. সম্মান ৩য় বর্ষের এবং মাস্টার্স শেষ পর্বের পরীক্ষা দ্রুত সময়ের মধ্যে গ্রহণ।
৪. ২০১৪-২০১৫ শিক্ষাবর্ষের মাস্টার্স শেষ পর্বের ভর্তি কার্যক্রম দ্রুত সম্পন্ন করা ।
৫ ডিগ্রীর আটকে থাকা সকল বর্ষের পরীক্ষা দ্রুত সম্পন্ন করা।
৬. অধিভূক্ত কলেজসমূহের সকল তথ্য সংবলিত একটি ওয়েবসাইট তৈরী।
৭. শিক্ষার মান উন্নয়ন এবং সেশনজট নিরসনে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ।

ভোলায় ইসলাম বিদ্বেষী উগ্রহিন্দু মধুসূদন হালদারের ইসলাম ধর্ম নিয়ে কটুক্তির পরিপ্রেক্ষিতে ধর্মপ্রাণ মুসল্লিদের বিক্ষোভ মিছিল



ভোলায় ইসলাম বিদ্বেষী উগ্রহিন্দু মধুসূদন হালদারের ইসলাম ধর্ম নিয়ে কটুক্তির পরিপ্রেক্ষিতে ধর্মপ্রাণ মুসল্লিদের বিক্ষোভ মিছিল
...................................................
'পবিত্র ইসলাম ধর্ম, পবিত্র হজ্ব ও ইসলাম প্রচার নিয়ে কটুক্তি করায় সোনালী ব্যাংক লিমিটেড ভোলা আঞ্চলিক শাখার এজিএম মধুসূদন হালদারের বিরুদ্ধে লিগ্যাল নোটিশ দিয়েছেন ওই ব্যাংকের অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আলহাজ্ব সৈয়দ হারিছুর রহমান। তার পক্ষে ভোলা জজ কোর্টের আইনজীবী এডভোকেট আলহাজ্ব বশির উদ্দিন আহম্মদ।গত ২৪মে এ আইনী নোটিশ দেওয়া হয়। নোটিশ দাতা তার আইনী নোটিশে বলেন, সোনালী ব্যাংক লিমিটেড ভোলা আঞ্চলিক শাখার এজিএম মধুসূদন হালদার একজন উগ্র হিন্দু মৌলবাদী। তিনি মুসলিম ধর্মাবলম্বী লোককে ভালো চোখে দেখেননা। তিনি সোনালী ব্যাংক লিমিটেড ভোলা আঞ্চলিক শাখায় যোগদানের পর থেকেই এশাখায় কর্মরত মুসলমান কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ইসলাম ধর্ম পালনের মৌলিক উপাদান নামাজ পালনে বাঁধা প্রদান করেন। তাদেরকে মসজিদে গিয়ে নামাজ পড়তে নিষেধ করেছেন। যা ইসলাম ধর্মের সরাসরি অবমাননা। তিনি ব্যাংকের ব্যবস্থাপক আলহাজ্ব তাজুল খালিদকে হজ্বব্রত পালনের উদ্দেশ্যে মক্কা শরীফ যাওয়ার পূর্বে বিদায় অনুষ্ঠানে মুসলীম রীতি নীতির কঠোর সমালোচনা করেন। এমনকি তার দাড়ি নিয়েও কটুক্তি করেন। তিনি ইসলাম ধর্মের অন্যতম স্তম্ভ পবিত্র হজ্বের অপব্যাখ্যা দেন।শুধু তাই নয়, হযরত মোহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের একাধিক বিবাহ নিয়েও প্রশ্ন তোলেন সোনালী ব্যাংক লিমিটেড ভোলা আঞ্চলিক শাখার এজিএম মধুসুদন হালদার।এ নিয়ে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেন ব্যাংকের অন্যান্য কর্মকর্তা-কর্মচারিরা। তারা সম্প্রতি এজিএম মধুসূদন হালদারের বিরুদ্ধে একটি লিফলেটও বিতরণ করেন। নাম প্রকাশ না করার শর্তে ব্যাংকের কয়েকজন কর্মকর্তা-কর্মচারী এজিমের বিরুদ্ধে করা অভিযোগগুলো স্বীকার করেন।এদিকে ইসলাম ধর্মের অবমাননার শাস্তির দাবিতে আজ মঙ্গলবার সকালে সোনালী ব্যাংক লিমিটেড ভোলা আঞ্চলিক শাখার এজিএম মধুসূদন হালদারের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ মিছিল করেছে ঈমান আক্বদা সংরক্ষণ কমিটি ভোলা জেলা শাখা। সকাল সাড়ে ১১টার দিকে শহরের মহাজন পট্টি বড় মসজিদের সামনে থেকে মিছিল শুরু করলে পুলিশ ওই মিছিলে বাঁধা দেন বলে অভিযোগ করেন কমিটির সহ-সভাপতি মাওলানা তাজউদ্দিন ফারুকী।ভোলা সদর মডেল থানার ওসি মীর খায়রুল কবির বলেন, ঈমান আক্বদা সংরক্ষণ কমিটি মিছিল করেনি। তারা মসজিদের ভেতরেই সমাবেশ করে ডিসি ও এসপির কাছে স্মারকলিপি প্রদান করেন। স্মারকলিপি পাওয়ার কথা স্বীকার করে পুলিশ সুপার মো. মোকতার হোসেন বলেন, জেলা প্রশাসক বরাবরে স্মারকলিপিটি দেওয়া হয়েছে। তার অনুলিপি আমিও গ্রহন করেছি। সে মোতাবেক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানান তিনি।অপরদিকে বিক্ষোভ মিছিলের খবর পেয়ে গা ঢাকা দিয়েছে মধুসূদন হালদার। ব্যাংকে গিয়ে তাকে পাওয়া যায়নি। দুপুরের দিকে ব্যাংকের সামনে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন থাকতে দেখা গেছে।এজিএম'র দায়িত্বে নিয়োজিত সিনিয়র প্রিন্সিপাল অফিসার ফজলুল বাশার বলেন, এজিএম ব্যাংকে নেই। তিনি বরিশাল জিএম'র কার্যালয়ে গেছেন। অভিযোগের বিষয়ে সিনিয়র প্রিন্সিপাল অফিসার ফজলুল বাশার বলেন, গত প্রায় এক বছর আগে এজিএম মধুসুদন হালদারের সঙ্গে অবসরপ্রাপ্ত ব্যাংক কর্মকর্তা আলহাজ্ব সৈয়দ হারিছুর রহমানের ইসলাম ধর্মের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কথা কাটাকাটি হয়েছিল। এর জের ধরেই হারিছুর রহমানের প্রতিবাদে এজিএম'র বিরুদ্ধে বিক্ষোভ মিছিল ও স্মারকলিপির কর্মসূচি করা হয়েছে।সুত্রঃhttp://www.dailybdmail.com/2017/06/blog-post_413.html (Daily BD Mail)

রোহিঙ্গা নির্যাতনের প্রতিবাদের নামে কুরআন অবমাননা! পড়ুন এবং শেয়ার করুণ.. ...


রোহিঙ্গা নির্যাতনের প্রতিবাদের বাহানায় অং সান সু চির পায়ের নিচে পবিত্র কুরআন এর আকৃতি একে তাতে আল কুরয়ানুল কারিম লিখে পবিত্র কুরআনের অবমাননা করেছে নাস্তিকদের পেইজ
#আমিনুলের_রাজনৈতিক_কার্টুন_Aminul's_Political_Cartoon আর বেকুব মুসলমান তাতে প্রায় ৪২ হাজার লাইক এবং ৪ হাজার শেয়ার আর ৮০০ প্লাস কমেন্ট করেছে। নাউযুবিল্লাহ!! দেখুনঃ http://bit.ly/2scuKAl , http://archive.is/wmf7A
শুধু তাই নয় এই নাস্তিকের পেইজে প্রতিনিয়ত ইসলাম অবমাননা, ইমামদের অবমাননা, ইসলাম কে অবমাননা, মূর্তির পক্ষে এবং পর্দার ঘোর বিরদিতায় লিপ্ত।
আর পবিত্র কুরআন সহ ইসলাম অবমাননার কারনে নাস্তিকদের এই পেইজের বিরুদ্বে প্রতিবাদে অনলাইন যোদ্ধাদের প্রতিরোধ জমে উঠেছে। আমিনুলের রাজনৈতিক কার্টুন পেজের রেটিং ইতিমধ্যে ৫* থেকে ৩* নেমে এসেছে। যারা এখনো রিভিও দেন নাই এখনি নিচের লিঙ্কে যেয়ে ১* সিলেক্ট করে রিভিও দিয়ে নিজের প্রতিবাদ জানান।
লিঙ্কঃ https://www.facebook.com/pg/667490986788417/reviews
এই লেখা কপি করে যার যার ওয়ালে পোষ্ট করুন অথবা গনহারে শেয়ার করুন। নিজেদের বন্ধুদের এখানে মেনশন করে রিভিউ দিতে অনুরোধ করুন। বিজয় আমাদের হবেই ইনশাআল্লাহ...

সবার আগে এইচএসসি/আলিম রেজাল্ট ২০১৯ দেখুন >>> https://ourbd24.com/hsc-result/ সবার আগে এইচএসসি/আলিম রেজাল্ট ২০১৯ দেখুন >>...