Showing posts with label Blogger Update. Show all posts
Showing posts with label Blogger Update. Show all posts

বর্তমান জামানার কথিত আধুনিক নারীবাদীরা হল লেজ কাটা শিয়ালের মত.......

নারীবাদীরা লেজ কাটা শিয়াল!
--------------------------------
নারীবাদীরা সমাজের পরিবর্তন চায়, সমাজে গুপ্তাঙ্গের স্বাধীনাত চায়। যেখানে নারী-পুরুষ যত খুশি যার-তার সাথে সেক্স করবে, কোন ধরাবাধা থাকবে না। নারীবাদীদের ভাষায়, সেক্সের মত সুস্বাদু জিনিস দিয়ে চরিত্র খারাপের মানদণ্ড করা ঠিক নয়। যেহেতু মানুষ সমাজের নিয়ম তৈরী করে, আবার নিজেরাই নিয়ম ভাঙ্গে, তাই নারীবাদীরা এমন এক সমাজ চায়, যেখানে অবাধ সেক্স চরিত্র খারাপের মানদণ্ড রূপে গণ্য হবে না, গণ্য হবে চুরি, ডাকাতি, খুনের মত বিষয়গুলো।
নারীবাদীদের এত সুন্দর একটা কথার বিপরীতে মন্তব্য করা আমার সাজে না। আমি শুধু একটা ছড়া দিয়ে আমার লেখা শেষ করবো, ছড়ার নাম-
.
------------- "
লেজ কাটা শিয়াল
" -------------
মুরগি চুরি করতে শিয়াল
গেল চলে ফার্মে
দুইটা কুকুর করল তাড়া
আটকে গেলো তার'মে
হেঁচকা টানে খুলতে গিয়ে
কাঁটা তারের পেঁচ'টা
তারের ফলায় গেলো কেটে
লম্বা প্রিয় লেজ'টা
লেজের শোকে কাঁদে শিয়াল
একা বসে ঘরে
এই অপমান যায় না সওয়া
বুদ্ধি ফিকির করে
আমার যখন থাকবে না লেজ
থাকবে না আর কারো
কাটতে হবে সবার লেজ
যেমন করে পারো
সভা ডেকে বুঝায় শিয়াল
লেজের তো নেই দরকার
এতো বড় লেজের জন্য
টেক্স ধরে সরকার
শুধু শুধু লেজ'টা রাখা
সম্মান হানিকার
তার'চে সবাই লেজ'টা কেটে
আমার সমান কর
দেখনা চেয়ে মানুষ জাতির
একটুও নেই লেজ
মহাবীরের মতোই তারা
দেখায় কতো তেজ
লেজ'টা থাকা আমার মতে
ছোট লোকের স্বভাব
তার পরেও লেজা ছাড়া
শিয়াল বড় অভাব।


একটি আদর্শ বাসর রাত্র.....পড়ুন,,, হৃদয়ে গেঁথে যাবে....!



*বাসর রাত
বাসর ঘরে স্ত্রীর সালাম শুনে স্বামী অবাক চোখে তাকালো! স্বামী সালামের উত্তর নিতেই স্ত্রী তার স্বামীর হাতে সুন্দর রঙ্গিণ
কাগজে মোড়ানো একটা প্যাকেট দিয়ে বললো ,,,
..
--- স্ত্রীঃ তোমার জন্যে এই গিফটা।
--- স্বামীঃ কি গিফট?
--- স্ত্রীঃ প্যাকেটটা খুলে দেখো।
..
স্বামী প্যাকেট খুলছে আর ভাবছে, কি আছে এর ভিতর! প্যাকেটটা অনেক যত্ন করে মোড়ানো। মনে হয় স্ত্রী তার নিজের হাতেই করেছে।
..
প্যাকেট থেকে একটা জায়নামায আর তাসবীহ্ পেলো। স্বামী অবাক চোখে স্ত্রীর দিকে তাকালো, চোখে প্রশ্ন...
..
স্ত্রী তার স্বামীর ডান হাতটা ধরে, স্বামীর চোখে তাকিয়ে বললো ,,,
..
--- স্ত্রীঃ আমাকে সময় দাও আর না দাও ৫ ওয়াক্ত নামাযে এই জায়নামাযটাকে সময় দিও। আমি জান্নাতে যেতে চাই, আমাকে জান্নাতে নিয়ে যাবে? আমি তোমার কাছে টাকা, ধন, সম্পদ, গাড়ী, অলংকার কিছুই চাইনা। বাঁচার জন্য যতটুুকু দরকার ততটুকুই দিয়ো। তুমি আমাকে যা খাওয়াবে, যা পড়াবে, যেভাবেই রাখোনা কেনো আলহামদুলিল্লাহ্ আমি খুশি। শুধু একটা চাওয়া, আমাকে জান্নাতে নিয়ে যাবে।
..
স্ত্রীর কথা শুনে স্বামীর চোখে পানি এসে গেলো। স্বামী স্ত্রীকে আলতো করে বুকে
টেনে নিয়ে বললো ,,,
..
--- স্বামীঃ হ্যাঁ আমি তোমাকে জান্নাতে নিয়ে যাবো, ইনশাআল্লাহ্।
..
এর বেশী কিছু আর বলতে পারলোনা। চোখের পানি চোখেও রাখতে পারলোনা। আজ থেকে তার নতুন জীবন শুরু। তার নতুন জীবন আর জীবন সঙ্গীনির
জন্য আল্লাহর কাছে শুকরিয়া আদায় করলো।
-- "হে আল্লাহ আমাদের মুসলিম নর-নারী সবাইকে এমন মন-মানসিকতা ও হেদায়েত দান করুন যাতে সবাই প্রতিটা মুহুর্তে তার পালনকর্তা, রিযিকদাতা সৃষ্টিকর্তাকে স্বরণ করে আর মৃত্যূকে ভয় করে ইবাদাত করে।
_____________ আমীন।

ধর্ষন চলছে, চলবেই....!!! অবাক হলেন নাকি আমার কথায় ? তাহলে শুনুন, অবাক বা আশ্চর্য্য হবার কিছুই নেই, আমার কথাতে! আপনি মন দিয়ে আগে সম্পুর্ণটা পড়ুন.....


ধর্ষন চলছে, চলবেই....!!!
অবাক হলেন নাকি আমার কথায় ?
তাহলে শুনুন, অবাক বা আশ্চর্য্য হবার কিছুই নেই, আমার কথাতে।
আপনি মন দিয়ে আগে সম্পুর্ণটা পড়ুন।
তারপর আপনার মন্তব্যটা পেশ করুন ।
এই ধরুন, ৬০/৭০ বছরের বুড়ি দাদি / নানী পরিপূর্ন পর্দা করে রাস্তা দিয়ে যাচ্ছেন।
উনারই পিছে পিছে "সেই দাদী / নানীর" ১৪-১৯ বছরের
যুবতি নাতনী ও যাচ্ছে !
সেই নাতনির বুকের উরনাটা গলায় জুলিয়ে বুক পিট অনেকটায় খোলামেলা করে লম্ভা লম্ভা চুলগুলি বাতাসে উড়িয়ে হেলে দুলে রাস্তাকে ঢেও খেলিয়ে যাচ্ছে।
মা-মেয়ে / অবিবাহিতা / বিবাহিতা দুই বোন রাস্তায় বেরুলেন, বিশেষ প্রয়োজনে !
আপনারা লক্ষ করবেন, যে মেয়েটা বিবাহিতা তার গায়ে বা মায়ের গায়ে কিছুটা পোষাকের বালায় আছে।
আর যে বোন বা মেয়েটার বিয়ে-সাদী এখনো হয়নি তার পড়নে এখনো নুন্যতম পর্দাটাও স্থান পায়নি। অনেকটাই খোলামেলা ভাবেই পথ পেরুচ্ছে।
আর এটাকেই আপনারা বর্তমান "আধুনিকতা" বলতেছেন।
আসলে এটা আধুনিকতা না,
এটা হল চরম মানের বেহায়াপনা।
অনেক দিন আগের কথা "২০/২২ বছর হবে " এ জন্যই এক মৌলভী সাহেব স্ট্রেজে উঠে উনার ওয়াজে বলেছিলেন, আজ কাল আমরা "ছোট লাউ/কদুঁ গাছে
টোপা দেই না, টোপা দেই
বড় গাছে" যেই গাছের পাতা লতা, লাউ/কদুঁও সবই খাওয়া শেষ। বাকি শুধু জান্ডাটা।
আর এই কারনেই আমাদের সমাজের দু'পায়া ছাগল গুলো ইচ্ছা মতো ছোট গাছের কঁচি পাতা গুলি ছিড়ে ছিড়ে খাচ্ছে। নাউযুবিল্লাহ ।
আল্লার কছম।! কিয়ামত পর্যন্ত এই এমন সমাজে ধর্ষন বন্ধ হবে না ?
যতক্ষন না মানুষ ইসলামের পথ পরিপুর্ন ভাবে অনুসরণ করবে।
যতক্ষন না পর্যন্ত সবাই যার যার পর্দা মেনে চলবে।
এই যে আপুরা শুনুন :-
চিনি যত্নে রাখলে তাতে পিঁপড়া ধরা যেমনি কঠিন, তেমনি নারী "আল্লাহপাকের ভয়ে" পর্দার সাথে চললে তাকে অপমান/ধর্ষন করা ততই কঠিন।
আলগা রাখলে, পাগলাও খুচা দেয় !
এই যে ভাইয়েরা শুনুন :-
আজ আপনি এক জন
বোনের ইজ্জত নষ্ট করছেন,
দেখবেন এক দিন কেউ না কেউ আপনার বোন/মেয়ের
ইজ্জত নষ্ট করবেই করবে।
আর এটাই চিরন্তন, বাস্তব এবং অপ্রিয় সত্য।
বন্ধুগন :-
* জীবনটাকে অবহেলায় নষ্ট করো না।
* দুনিয়াটা উপভোগ এর স্থান নয়।
* দুনিয়াটা হলো আখেরাতের জন্য উপার্জনের স্থান।
* দুনিয়ায় যে যেমন উপার্জন করবে,
* পরকালে সে তেমনই ফল
ভোগ করবে।
আল্লাহপাক আমাদের সবাইকে সম্মানিত ইসলামের প্রতিটি আদেশ - নিষেধ পরিপুর্ন ভাবে মেনে, নেক আমলগুলি করার তাওফিক
দান করুন। আমিন।
সু'প্রিয় বন্দুরা ভাল লাগলে কপি শেয়ার করুন।
আপনার কপিতে কেউনা কেউ উপকৃত হবেই। তাতে কোন সন্দেহ নাই।
আল্লাহপাক আমাকে / আমাদেরকে এর উছিলায় নাজাতের জরিয়া করে দিন।
আমীন।

বাংলাদেশের বিভিন্ন শিল্প ধ্বংস করে দিচ্ছে ভারত.....!


বাংলাদেশের চিনিশিল্পকে ধ্বংস করার জন্য ইন্ডিয়া ২৩টাকা কেজি ধরে চিনি ডুকিয়েছিল এই দেশে। তখন ২৫ থেকে ত্রিশ টাকা কেজির ইন্ডিয়ান চিনিতে বাজার সয়লাভ হয়ে গিয়েছিল।আর হাজার হাজার টন দেশি খাঁটি চিনি গুদামে পড়ে থেকে নষ্ট হচ্ছিল।
আস্তে আস্তে দেশি চিনি শিল্প ধ্বংস হচ্ছে আর যে ইন্ডিয়া লোকসান দিয়ে ২৩ টাকা দরে চিনি ডুকিয়েছিল বাংলাদেশে তারা এখন সেই লোকসানের টাকা তো তুলছেই। অধিকন্তু কেজি প্রতি দ্বিগুন লাভ করে নিচ্ছে। কিছুদিন পর আসবে তিনগুন, চার গুন লাভ করার পালা।
দেশের সমস্ত শিল্পের উপরই চলছে ইন্ডিয়ান আগ্রাসন। স্বার্থপর রাজনীতিবিদদের কল্যানে দেশের বারোটা বাজিয়ে ইন্ডিয়ার স্বার্থ রক্ষা করছে। দেশের শিল্প, সম্ভাবনা,উন্নয়ন মুখ থুবড়ে পুড়ছে।
যে পোল্ট্রি শিল্পের মাধ্যমে বেকার যুবকরা আশার আলো দেখতে শিখেছিল সেখানেও বার্ড ফ্লু আতংক ছড়িয়ে বার বার ধ্বংস করার চেষ্টা হয়েছে।সম্প্রতি শুরু হয়েছে, কম দামে ইন্ডিয়ান ডিম, মুরগি ডুকিয়ে দিয়ে দেশি শিল্পকে প্রতিযোগিতায় ফেলে ধ্বংস করা l
গো পালন শিল্প হতে পারত লাখো যুবকের মুখের হাসির কারন। শুধুমাত্র ইন্ডিয়ান গরুর চাপে সেটা সম্ভব হচ্ছেনা।ইন্ডিয়া তাদের গোমাতাকে এত ভালবাসে কিন্তু বাংলাদেশি যুবকেরা গো পালনের মাধ্যমে স্বাবলম্বি হোক সেটা তারা সহ্য করতে পারেনা। গোমাতাকে আমাদের হাতে কোরবানির জন্য পাঠিয়ে দিচ্ছে।তবুও এদেশের যুবকদের মুখের হাসি তারা দেখতে চায়না।

উপমহাদেশের নষ্টামীর মূল ধারাটির জন্ম হয়েছে রাধাকৃষ্ণের কল্পকাহিনীকে কেন্দ্র করে......


বাংলা সিনেমা কিংবা যাত্রা নাটকে নরনারীর মধ্যকার প্রেম নিবেদন কিংবা যৌনতাড়না প্রদর্শনের কিছু গতানুগতিক ধারা আছে। বিশেষ করে চটুল সুড়সুড়িমূলক বাংলা গানগুলো সবই সেই ধারাকে অনুসরণ করে লেখা। যেমন উদাহরণস্বরূপ-
১) বাঁশি বাজলে সখী আসেঃ বাংলা সিনেমায় গ্রাম্য পিরীতি প্রদর্শনে বাঁশির ব্যবহার সেই ল্যাদাকাল থেকে সবাই দেখে এসেছে। নায়ক বাঁশি বাজাবে, আর প্রেমিকা সেই বাঁশির শব্দ শুনে সবকিছু ফেলে ছুটে আসবে। এ নিয়ে গ্রামীণ বাংলা গানও রয়েছে, আমি যখন রাঁধতে বসি বন্ধু বাজায় বাশি, রান্নাবাড়া ফেলে আমি কেমন করে আসি।
এই কনসেপ্টটা এসেছে রাধাকৃষ্ণের কাহিনী থেকে। চণ্ডিদাসের 'শ্রীকৃষ্ণকীর্তন' বইতে রয়েছে যে, কৃষ্ণ যখন বাঁশি বাজাত তখন রাধা অন্যমনস্ক হয়ে ভাতের হাঁড়ি উল্টে দিত।
২) জঙ্গলের মাঝে অভিসারঃ পাশ্চাত্যের সিনেমাগুলোতে নায়ক-নায়িকার যৌনতা চরিতার্থে তাদেরকে হোটেলে যেতে দেখা যায়। কিন্তু এদেশের সিনেমাগুলোতে তাদেরকে যেতে দেখা যায় কাশবনে কিংবা গহীন জঙ্গলে। বলা বাহুল্য, জঙ্গলে অভিসারের ধারণাটিও রাধাকৃষ্ণের কাহিনী থেকে নেয়া। চণ্ডিদাসের বইতে 'বনখণ্ড' অংশটিকেই সবচেয়ে বেশি অশ্লীল ও রুচিগর্হিত অংশ হিসেবে ধরা হয়।
৩) পুকুরে মেয়েদের গোসলঃ হিন্দি সিনেমায় এ নিয়ে অনেক 'কালজয়ী' সুড়সুড়িমূলক দৃশ্য নির্মিত হয়েছে। রাজ কাপুরের 'সঙ্গম' সিনেমায় "বোল রাধা বোল সঙ্গম" গানটিতে কৃষ্ণের মাথার পালক থেকে শুরু করে কাপড় নিয়ে গাছের উপর চড়ে বসা, প্রত্যেকটিতে অনুসরণ করা হয়েছে কৃষ্ণের দ্বারা গোপীদের কাপড় নিয়ে গাছে চড়ার কাহিনীকে। এমনিতে ভারত ও বাংলাদেশের আরো অনেক সিনেমায় লুকিয়ে লুকিয়ে মেয়েদের গোসল করার দৃশ্য রয়েছে। বলা বাহুল্য, সবকিছুর জন্ম হয়েছে সেই রাধাকৃষ্ণের কাহিনী থেকে।
এরকম আরো অনেক পয়েন্ট রয়েছে, যেগুলো প্রচলিত সিনেমা ও গানের সাথে মিলিয়ে দেখলেই বোঝা যাবে যে, উপমহাদেশের নষ্টামীর মূল ধারাটির জন্ম হয়েছে রাধাকৃষ্ণের কল্পকাহিনীকে কেন্দ্র করে। এই ধারাটি কিন্তু আবার উপমহাদেশের বাইরের সিনেমা-নাটকে অনুসরণ করা হয় না, কারণ রাধাকৃষ্ণের কল্পকাহিনীর প্রভাব ঐসব দেশের জনমানুষের উপর নেই।
অনেকে হয়তো চিন্তা করতে পারে, এইসব প্রাচীন গান ও নাটকে হয়তো কৃষ্ণলীলার কনসেপ্ট অনুসরণ করা হত, কিন্তু বর্তমান ডিজিটাল যুগে এর কোন তাৎপর্য নেই। কিন্তু এই ধারণা ভুল। বর্তমানে এদেশে ফষ্টিনষ্টি পরবর্তী লেভেলে উন্নীত হয়েছে, তথা এলজিবিটি, পায়ুকাম, হিজড়াকাম, মাসিকের রক্ত নিয়ে বাপ-ভাই-পুত্রের সাথে আলোচনাকে প্রমোট করা হচ্ছে আর এর পেছনে রয়েছে নাস্তিকেরা। বলা বাহুল্য, এই নাস্তিকগুলো সকলেই উগ্র হিন্দুপন্থী, আর এদেশে উগ্র হিন্দুত্ববাদকে মূল পৃষ্ঠপোষকতা দেয় যে সংগঠনটি তার নাম হলো 'ইসকন'। এই ইসকনের আরেক নাম হরেকৃষ্ণ পার্টি, অর্থাৎ এরা নিজেদেরকে কৃষ্ণভক্ত বলেই পরিচয় দিয়ে থাকে।
উপমহাদেশের সমস্ত নষ্টামীর জন্ম যেই কল্পিত চরিত্রটিকে কেন্দ্র করে, আজ নাকি তার জন্মদিন! গতানুগতিকভাবে বলা হয় জন্মাষ্টমী, যদিও এর নাম হওয়া উচিত ছিল 'জন্মনষ্টামী'। যেদিকেই যতো প্রকার নষ্টামোই দেখুন না কেন, সমস্তকিছুর সূচনা হয়েছে এই নষ্ট চরিত্রটির জন্মকে কেন্দ্র করে।
- কার্টেসি: Dastaar Rajdarbaar

একদিন আল্লাহ রব্বুল আলামীনের দরবারে আমাদের কে জবাব দিতে হবে....


প্রতিদিন সুবহে সাদিকে যে মোরগটি
আপনাকে ফজরে ডেকে দিয়েছে, একদিন
তারই গলায় আপনি ধারালো ছুরি
চালিয়েছেন !
আপনি তো সেই, যে কিনা নবজাতক বাছুরকে
সারা রাত ক্ষুধার্থ রেখে সকালে মা গরুর
সবটুকু দুধ নিয়ে তার প্রাপ্যটা দিতেও
কার্পন্য করেছেন!
আপনার বাসায় বিশ্বাস নিয়ে যে কবুতর
বাসা বেঁধেছিলো, সে তো জানতো না তার
আদরের ছোট ছানাগুলোকে আপনি চিবিয়ে
খাবেন!
আপনি তো সেই যে খাবারের লোভ দেখিয়ে
ক্ষুধার্থ মাছের মুখ রক্তাক্ত করেছেন বরশির
আঘাতে!
আপনি তো সেই যে শিকারের মজা লুটেছেন
কোন জিকিরকারী পাখির বুকে গুলি
চালিয়ে!
আপনি তো সেই যে বোবা প্রানীর কান্না
দেখেও আপনার জমির হালচাষ করতে দিধা
করেননি, মহিষের কাঁধকে থেতলে দিয়েছেন
মাল বোঝাই গাড়ি চাপিয়ে....
আসলেই মানুষ কতটা নিষ্ঠুর?
একবার কখনও কি ভেবেছেন এসব নিষ্ঠুরতার
পরেও এসব প্রানী কেন আপনার অনুগত?
কারন- সবার স্রষ্টা মহান আল্লাহই তার প্রিয়
বান্দা মানুষদের জন্য এসব নেয়ামত দান
করেছেন, যাতে করে সেসব বান্দারা তার
কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে, স্রষ্টার হুকুম মানে
এবং তার নিকট সিজদাকারী হয় ৷
কিন্তু কিছু মানুষ এতো নিষ্ঠুর যে, সে তার
নিজের প্রতিও জুলুম করে ৷ স্রষ্টার দেয়া
রিযিকে শরীরে রক্ত, মাংস, শক্তি তৈরি
করে তাঁরই বিরুদ্ধে পথ চলে, কাজ করে,
স্লোগান তোলে!
তারা ভাবেনা, হাশরের মাঠে বিচারের দিন
এসব অবিচার আর নেয়ামতের সকল হিসাবই
দিতে হবে ৷
হে রাহীম রহমান, তুমি আমাদের তোমার
কৃতজ্ঞ বান্দা/বান্দি হওয়ার তাওফিক দাও ৷
তোমার
নেয়ামতে গড়া আমাদের শক্তি,মেধা ও
যোগ্যতাকে তোমার দ্বীনের রাস্তায় ব্যয়
করার সৌভাগ্য দান করো ৷ আমীন।।

একজন গ্রাম্য লোকের জীবনী থেকে শিক্ষনীয় ঘটনা...মাওলানা রুমী রহমতুল্লাহি আলাইহি


মাওলানা রুমী রহমতুল্লাহি আলাইহি একটি ঘটনা লেখেন, বাগদাদের সন্নিকটে এক গ্রামে এক ব্যক্তি বাস করত। লোকটির একদিন সাদ জাগলো বাদশার দরবারে গিয়ে তার সাথে সাক্ষাত করবে। বাদশাও তো আর এ যুগের বাদশাদের মত নয়,সারা দুনিয়ার শাষক। তখনকার মানুষ বাদশার কাছে গেলে কিছু হাদিয়া নিয়ে যেত। উদ্দেশ্য বাদশার একটু সুদৃষ্টি তার উপর পড়ে।
লোকটি বাসা থেকে বের হওয়ার আগে তার আহলিয়ার সাথে পরামর্শ করল যে, আমি তো বাদশার দরবারে যাচ্ছি। উনার জন্য কোন হাদিয়া তোহফা নেওয়া উচিত। এখন কি নিতে পারি? লোকটির বসবাস ছিল ছোট্ট একটা গ্রামে। দুনিয়ার কোন খবর তার ছিলো না। তার স্ত্রী তাকে পরামর্শ দিল, আমাদের ঘরে কলসে যে পানি আছে সেটা নিয়ে যাও। রাজ দরবারের লোক জন এমন স্বচ্ছ শীতল ও বিশুদ্ধ পানি পাবে কোথায়?
লোকটিও তার স্ত্রীর কথা যৌক্তিক মনে করল।
পানি নিয়ে রাজ দরবারে রওয়ানা দিল। তখন তো আর উড়ো জাহাজের যুগ ছিলোনা।লোকটি পায়ে হেঁটেই কলসি মাথায় নিয়ে রওয়ানা হল। দির্ঘ্য পথ পাড়ি দিতে কলসের উপর ধুলাবালি ভিতরেও পানি ময়লা আর গন্ধ হয়ে গেল।
বেচারা গ্রাম্য লোক এসব খেয়াল না করেই রাজ দরবারে উপস্থিত হয়ে খলিফার সামনে কলসি পেশ করলো।
খলিফা জানতে চাইলেন এতে কি?
লোকটি বলল, হুজুরের জন্য আমার পুকুরের বিশুদ্ধ ঠান্ডা পানি এনেছি। ভাবলাম আপনার দরবারে এমন পানি কোথায় পাবেন! দয়া করে এটা কবুল করুন।
খলিফা বললেন, আচ্ছ! ঢাকনা সরাও তো দেখি! ঢাকনা সরানো হল, পানি গন্ধ হয়ে গেছে।
খলিফা ভাবলেন! বেচারা নিখাদ ভালবাসা নিয়ে এমন করেছে। তার মন ভাঙা ঠিক হবে না। তাই খলিফা লোকটির কলস ভরে আশরাফি দিতে নির্দেশ দিলেন। লোকটিও খুব খুশি!
লোকটি যখন রাজ দরবার থেকে ফিরে যাওয়ার অনুমতি চাইলো তখন খলিফা এক নউকর কে বললেন তাকে কিছু দুর আগায়ে দিয়ে এসো আর দজলা নদীর তীর দিয়ে নিয়ে যাবে।
কিছু দুর আসার পর দজলার অথৈয় পানি দেখে গ্রাম্য লোকটি বলল ওখানে কি? নউকর বলল, ওটা নদী। চলো নদীর পানি কত সুন্দর দেখবে চলো।
নদীর কাছে গিয়ে গ্রাম্য লোকটি নদীর সুন্দর স্বচ্ছ পানী দেখলো এবং কিছুটা পান করল।
আর ভাবতে লাগলো,
হায়! খলিফার দরবারে কাছে এত সুন্দর পানি আর আমি তার জন্য ময়লা পানি এনেছিলাম। তাহলে খলিফা আমার পানি গ্রহণ করেছে শুধু উনার দয়া আর উদারতার ক্ষাতিরে!
আমার পানির তো উনার কোন প্রয়োজোনই ছিলোনা। উপরন্তু আমার কলস ভরে আশরাফি দিয়ে দিলেন !
মহান আল্লাহ পাক উনার বুযুর্গ ওলী মাওলানা রুমী রহমতুল্লাহি আলাইহি এই ঘটনা শুনিয়ে বলতেন, আমাদের ইবাদতগুলোও তেমনি, যা মহান আল্লাহ পাক উনার কোন কাজে আসেনা। তিনি আমাদের ইবাদতের মুখাপেক্ষীও নন। আর আমাদের ইবাদতও স্বচ্ছ বা নির্ভেজাল নয়। বরং তা দুর্গন্ধযুক্তই।
মূলত মহান আল্লাহ পাক উনার ও উনার হাবীব সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের প্রতি মুহব্বতের কারণেই আমাদের ইবাদতগুলো ইবাদত হিসেবে কবুল হয়। আর আমাদের ইবাদত কবুল হয় বলেই মহান আল্লাহ পাক তিনি আপন দয়া ও মহীমায় এর উত্তম বিনিময় দান করেন।
(সুবহানআল্লাহ)।
মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদেরকে উনার হুকুম, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযুর পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সুন্নত মুবারক আর ইখলাসের সাথে আমাল করার তাওফিক দান করুন।
আমিন। আমিন।।আমিন।।।


history of rumy (rh)

আপনি কি সত্যিই মুসলমান? একটু ভেবে দেখুন তো??? Are you really Muslim?


আপনি কি সত্যিই মুসলমান? 
◉ সিনেমা দেখে চোখে পানি
আসে!
◉ নাটক দেখে চোখে পানি আসে!
◉ গান শুনে চোখে পানি আসে!
◉ অবৈধ প্রেমের কারণে চোখে পানি
আসে!
◉ পছন্দের দল খেলায় হারলে চোখে
পানি আসে!
❐ কিন্তু Amra প্রতিদিন আল্লাহর কতই
না নাফরমানি করছি, koto পাপ করছি।
নিজের পাপের কারণে চোখে একটুও
পানি আসে না! বা একটুও mon খারাপ হয়
না! এটাই জাহেলিয়াত গোমরাহি!
আমরা আবার নিজেদেরকে মুসলিম
দাবী করি। আরে মুসলিম কাকে বলে -
এটা আমরা কি জানি না?
◉ খেলার জন্য কাঁদার নাম মুসলিম নয়।
◉ সিনেমা দেখে চোখে পানি
আসার
নাম মুসলিম নয়।
◉ নাটক দেখে চোখে পানি আসার
নাম মুসলিম নয়।
◉ প্রেমিক/প্রেমিকার জন্য চোখে
পানি আসার নাম মুসলিম নয়।
◉ মুসলিম মানেই, আল্লাহকে সবচেয়ে
বেশি ভালোবাসা।
◉ মুসলিম মানেই, রাসূলুল্লাহ
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম
উনাকে দুনিয়ার সব কিছুর চেয়েও
বেশী, এমন কি নিজের জীবনের
চেয়েও বেশী মুহব্বত করা, আর মুহব্বত
করি দাবী করলে, সে দাবী অনুযায়ী
জীবনের প্রতিটি বিষয়েই উনাকে
একমাত্র আদর্শ হিসেবে গ্রহন করা এবং
সুক্ষাতিসুক্ষ, পুংক্ষানুপুংক্ষ
ভাবে উনাকে অনুসরণ ও অনুকরন করা।
◉ মুসলিম মানেই, কুর'আন-সুন্নাহর অনুসরণ
করা।
◉ মুসলিম মানেই, একমাত্র আল্লাহ পাক
উনার ইবাদত করা, উনার মুখাপেক্ষী
হওয়া। মানুষের মুখাপেক্ষী না হওয়া।
◉ মুসলিম মানেই, নিজের ইচ্ছাকে বা
নফসকে পরিপূর্নভাবে আল্লাহ পাক
উনার কাছে সমর্পন করা।
❐ সময় থাকতে এসব জাহেলিয়াত
আমাদের বর্জন করা উচিত। ইসলাম
উনাকে মেনে চলা উচিত। পাঁচ ওয়াক্ত
নামায পড়া উচিত। মৃত্যু কি জিনিস,
যে মৃত্যবরণ করেছে, সে'ই কেবল বুঝতে
পেরেছে। মৃত্যু মানেই জীবন এর শেষ নয়,
মৃত্যু মানে চিরস্থায়ী জীবনের শুরু
মাত্র। অতএব, মৃত্যু আসার আগেই
দুনিয়াবী খেল-তামাশা বর্জন করে
আল্লাহ পাক ও উনার হাবীব ও রাসূল,
নূরে মুজাসসাম, হুযুর পাক সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে অনুসরণ
ও অনুসরন করা ফরয বা অপরিহার্য, যদি
আমরা পরকালে মুক্তি পেতে চাই,
অন্যথায় দুনিয়াতে আছে লাঞ্চনা আর
পরকালে জাহান্নামের আযাব।
❐ সে'ই তো প্রকৃত বুদ্ধিমান, যে
পরকালের শান্তির জন্য চিন্তা বা
ফিকির করে এবং সে অনুযায়ী বেশি
বেশি নেক আমল করে।
খালিক্ব, মালিক, রব, মহান আল্লাহ্ পাক
আমাদের সকলকে উনার, ও উনার রাসূল
ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম
উনাকে এবং
উনাদের উলিল আমর আউলিয়া
কিরামগন উনাদেরকে
হাক্বীক্বীভাবে অনুসরন ও অনুকরণ করার
তাওফিক দান করুন।
আমিন

হিন্দু দ্বারা Muslim নির্যাতন, অতঃপর অপহরণ...ফেনী


যারা বলে হিন্দুরা উগ্রবদী নয়,তাদের জন্য সত্য ঘটনা....
ফেনি শহরে অর্জুন দাসের এত সাহস কিভাবে হলো...??
পোস্টটি দায়িত্ব মনে করে সবাই Share করুন।
গত শুক্রবার চুরির মিথ্যা অভিযোগে এক Muslim যুবককে ঘরের পিলারের সঙ্গে বেধে উলঙ্গ করে রড়.বিদ্যুৎ সর্টিং দিয়ে নির্মম ও অমানবিক নির্যাতন চালিয়েছে ফেনী শহরের কালি মন্দির মার্কেট হরে কৃষ্ঞ ষ্টোরের মালিক হিন্দুনেতা অর্জুন দাস ও তার সঙ্গীরা...।
পরে অসুস্থ অবস্থায় ছেলেটিকে রাতে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে যাওয়া হয় ।এরপর তার ভাগ্যে কি পরিনতি ঘটেছে তা কারো জানা নেই ।
এই বিষয়ে প্রশাসনও নিরব কারন অর্জুন দাস প্রভাবশালী হিন্দু নেতা ।
নির্যাতনকরীদের প্রধান হোতা শহরের কালি মন্দির মার্কেট হরে কৃষঞ ষ্টোরের মালিক অর্জুন দাস ও তার সঙ্গীদের ক্ষমতার উৎস কোথায় ?
অবিলম্বে এমন অমানবিক ঘটনায় জড়িত সকলকে আইনের আওতায় আনার দাবী জানাই । আমরা মুসলিমরা তো হিন্দুদের উপর এমন কিছু করলে সাথে সাথে সংখ্যালঘু মামলা হতো। আমাদের অনেক হিন্দু বন্ধু আছে,কই আমরাতো তাদের কে সংখ্যা লঘু বলিনা। পোস্টটি দায়িত্ব মনে করে সবাই শেয়ার করুন।
--Frnd er timeline থেকে

যারা বলে হিন্দুরা উগ্রবদী নয়,তাদের জন্য সত্য ঘটনা....
ফেনি শহরে অর্জুন দাসের এত সাহস কিভাবে হলো...??


পোস্টটি দায়িত্ব মনে করে সবাই Share করুন।
গত শুক্রবার চুরির মিথ্যা অভিযোগে এক Muslim যুবককে ঘরের পিলারের সঙ্গে বেধে উলঙ্গ করে রড়.বিদ্যুৎ সর্টিং দিয়ে নির্মম ও অমানবিক নির্যাতন চালিয়েছে ফেনী শহরের কালি মন্দির মার্কেট হরে কৃষ্ঞ ষ্টোরের মালিক হিন্দুনেতা অর্জুন দাস ও তার সঙ্গীরা...।
পরে অসুস্থ অবস্থায় ছেলেটিকে রাতে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে যাওয়া হয় ।এরপর তার ভাগ্যে কি পরিনতি ঘটেছে তা কারো জানা নেই ।
এই বিষয়ে প্রশাসনও নিরব কারন অর্জুন দাস প্রভাবশালী হিন্দু নেতা ।
নির্যাতনকরীদের প্রধান হোতা শহরের কালি মন্দির মার্কেট হরে কৃষঞ ষ্টোরের মালিক অর্জুন দাস ও তার সঙ্গীদের ক্ষমতার উৎস কোথায় ?
অবিলম্বে এমন অমানবিক ঘটনায় জড়িত সকলকে আইনের আওতায় আনার দাবী জানাই । আমরা মুসলিমরা তো হিন্দুদের উপর এমন কিছু করলে সাথে সাথে সংখ্যালঘু মামলা হতো। আমাদের অনেক হিন্দু বন্ধু আছে,কই আমরাতো তাদের কে সংখ্যা লঘু বলিনা। পোস্টটি দায়িত্ব মনে করে সবাই শেয়ার করুন।

ডোম অফ দ্য রক ও মসজিদ আল-আকসা শরীফ নিয়ে বিভ্রান্তির অবসান! সবাই শেয়ার করুন...


পুরনো জেরুজালেমে অবস্থিত দুটি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা 'ডোম অফ দ্য রক' এবং 'মসজিদ আল আকসা' নিয়ে মুসলিম বিশ্বে কিছু বিভ্রান্তি আছে যা নিয়ে এ লেখাটির অবতারণা।কারণ অনেকেই মসজিদ আল আকসার ছবি বুঝাতে ডোম অফ দ্যা রকের ছবি দিয়ে দেন।
১.Dome of the Rock ( https://en.wikipedia.org/wiki/
Dome_of_the_Rock )- ইংরেজিতে Dome of the Rock, বাংলায় যার অর্থ দাঁড়ায় 'পাথরের (উপর নির্মিত) গম্বুজ'। ৬৯১ খ্রিষ্টাব্দে উমাইয়া খলিফা আবদুল মালিক রাজনৈতিক ও ধর্মীয় গুরুত্ববাহী বিবিধ কারণে পুরনো জেরুজালেমের পবিত্র 'টেম্পল মাউন্ট' (Temple Mount – আরবী ﺍﻟﺤﺮﻡ ﺍﻟﺸﺮﻳﻒ al Haram ash-Sharif – The Noble Sanctuary) চত্বরের কেন্দ্রস্থলে এই স্থাপনাটি নির্মাণ করেন।
এটা জানা গুরুত্বপূর্ণ যে এই স্থাপনাটি মূলত: মসজিদ হিসেবে নির্মিত হয়নি (মূল অংশে কোন মিম্বর নেই), বরং মুসলিম বিশ্বাস অনুযায়ী হাদিসে বিশদভাবে বর্ণিত যে পবিত্র পাথরের উপর থেকে রাসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মি'রাজে (Ascension to Heaven) গমন করেছিলেন বলে ধারণা, জেরুজালেমের টেম্পল মাউন্ট চত্বরের কেন্দ্রস্থিত সেই Foundation Stone বা ভিত্তিপ্রস্তরকে ঘিরে একটি shrine (মাজার) হিসেবে এই স্থাপনাটি নির্মিত। অটোমান সম্রাট সুলেমান (Suleiman the Magnificent) এর শাসনামলে ডোম অফ দ্য রকের বাইরের দেয়াল সুদৃশ্য টাইল দিয়ে আচ্ছাদিত হয়। ১৯৫৫ সালে জর্ডানের সরকার অন্যান্য আরব রাষ্ট্র ও তুরস্কের সহায়তায় প্রবল বর্ষণে ক্ষতিগ্রস্ত স্থাপনাটির মেরামত কাজ শুরু করে। এই পুনরুদ্ধার কাজের অংশ হিসেবে ১৯৬৫ সালে এর সীসা (Lead) আচ্ছাদিত গম্বুজটি ইটালিতে তৈরি অ্যালুমিনাম-ব্রোঞ্জ সংকর ধাতু দিয়ে ঢেকে দেয়া হয়। পরবর্তীতে ১৯৯৩ সালে জর্ডানের কিং হুসেইন প্রদত্ত ৮.২ মিলিয়ন ডলার মূল্যের ৮০ কিলোগ্রাম স্বর্ণ দিয়ে গম্বুজটি পুরোপুরি আচ্ছাদন করা হয়। জেরুজালেমের যে কোন প্রান্ত থেকে ডোম অফ দ্য রকের উজ্জ্বল সোনালী গম্বুজটি চোখে পড়ে।
২. আল আকসা মসজিদঃ ( https://en.wikipedia.org/wiki/Al-Aqsa_Mosque)
জেরুজালেমের টেম্পল মাউন্ট চত্বরে উপরোল্লিখিত 'ডোম অফ দ্য রক' স্থাপনাটির ২০০ মিটার দক্ষিণে রয়েছে ধূসর সীসায় (lead) আচ্ছাদিত গম্বুজবিশিষ্ট একটি মসজিদ যা সুনির্দিষ্টভাবে 'মসজিদ আল-আকসা শরীফ' নামে পরিচিত।
প্রায় ১৩০০ বছরের পুরনো ঐতিহ্য সম্বলিত গুরুত্বপূর্ণ এ দু'টি স্থাপনাই মুসলিমদের তৈরি এবং পুরো এলাকাটিই পবিত্র স্থান ( ﺍﻟﺤﺮﻡ ﺍﻟﺸﺮﻳﻒ – the Noble Sanctuary) হিসেবে গণ্য হলেও ইহুদিবাদী মিডিয়া আল আক্বসা শরীফ কে প্রচার করে অচিরেই আল আক্বসা শরীফ ধংসের পায়তারা করছে, যা থেকে সবাই কে সাবধান থাকতে হবে।
এবং সবাইকে অনুরোধ যারা যারা আল আক্বসা শরীফ মনে করে রক অফ ডোম এর ছবি প্রফাইল বা কভার পিকচার এ ব্যবহার করেছেন তারা দ্রুত চেঞ্জ করে অরিজিনাল আল আক্বসা শরীফ এর ছবি ব্যবহার করুন।
সবাইকে ধন্যবাদ।

||| ||পোষ্টটি শেয়ার করুন।
আর মন্তব্য করে আপনার মতামত দিন,কোন ভূল দেখলে দলীল সহকারে বুঝিয়ে বলুন,সংশোধন করা হবে,ইনশাআল্লাহ..............
"আল্লাহ আমাদের কে সঠিকভাবে দ্বীনের উপর কায়েম থাকার তৌফিক দান করুন,আমীন,,,,, _______________প্রচারে: তাহরিকে খতমে নবুওয়াত বাংলাদেশ(ভোলা শাখা)
         _______________________

পবিত্র আল আকসার কান্না : এক দীর্ঘ ইতিহাস.....!


৬৩৭ খ্রিষ্টাব্দে হযরত উমার রা. এর খেলাফত আমলে আবু উবাইদা ইবনুল জাররাহ রা এর নেতৃত্বে মুসলমানরা কুদস জয় করে। ১০৯৯ খ্রিষ্টাব্দে প্রথম ক্রুসেড যুদ্ধে ক্রুসেডারদের হাতে কুদসের পতন ঘটে। এর মধ্য দিয়ে কুদসে মুসলমানদের ৪৬২ বছরের শাসনের বিলুপ্তি ঘটে। তার পর দীর্ঘ ৮২ বছর এটি খ্রিষ্টানদের দখলে থাকে। ১১৮৭ খ্রিষ্টাব্দে হিত্তিনের যুদ্ধে সালাহুদ্দিন আইয়ুবী ক্রুসেডারদের সম্মিলিত শক্তিকে পরাজিত করে কুদসকে শত্রুমুক্ত করেন। ১৯৪৮ সালে বিশ্বমোড়লদের চক্রান্তের ফসল স্বরূপ মধ্যপ্রাচ্যের বিষফোঁড়া ইসরাইল নামক জারজ রাষ্ট্রটির জন্ম হলে পশ্চিম কুদস মুসলমানদের হাতছাড়া হয়। কিন্তু পূর্ব কুদসে অবস্থিত হওয়ার কারণে আল-আকসা তখন আপাতত রক্ষা পায়। ১৯৬৭ এর জুন মাসে মাত্র ৬ দিনের যুদ্ধে মিসর, সিরিয়া, জর্ডান এবং ইরাকের মতো চারটি আরব রাষ্ট্রের প্রতিরোধ বুহ্য ধ্বংস করে দিয়ে ইসরাইল পূর্বকুদস, পশ্চিমতীর, গাজা এবং গোলান মালভূমি দখল করে নেয়। দীর্ঘ ৭৮০ বছর পর পবিত্র আকসা থেকে আবারও হেলালী নিশান খসে পড়ে। উমার এবং আইয়ুবীর আমানত আবারও মুসলমানদের হাতছাড়া হয়। এরপর থেকে আজ পর্যন্ত দীর্ঘ ৫০ বছর ধরে আল-আকসা কেঁদে চলেছে এবং আরেকজন আইয়ুবীর জন্য অপেক্ষার প্রহর গুনছে।

ইনশা আল্লাহ আল আকসা একদিন মুক্ত হবে। নিশ্চয়ই হবে। ইতিহাসের অমোঘ বিধানও তা-ই বলে। কিন্তু দুশ্চিন্তার জায়গাও অনেক। আশেপাশে যখন চোখ মেলে তাকাই তখন সেখানে কোন আলোই দেখতে পাইনা। ১৯২০ সালে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের শেষ দিকে ফরাসী জেনারেল Henri Gouraud দামেস্ক দখল করে সালাহুদ্দীনের কবরে লাথি মেরে বলেছিল- "সালাহুদ্দীন, দেখো আমরা ফিরে এসেছি। ২য় আর কোন সালাহুদ্দীন জন্ম নিতে পারবে না।" ১০০ বছর পর্যন্ত পশ্চিমারা জেনারেল হেনরির কথাকে সত্য প্রমাণ করে দেখিয়েছে। তাদের চ্যালাঞ্জকে মিথ্যা প্রমাণ করতে আমাদের আর কতোদিন লাগবে? আদৌ পারবো কি?

হিত্তীন আর কুদস বিজয়ের কথা উঠলে আমাদের চোখে সালাহুদ্দীনের চেহারা ভেসে উঠে। কিন্তু ইতিহাসবিদরা বলছেন অন্য কথা। তাদের মতে- কুদস বিজয়ের ক্ষেত্রে সালাহুদ্দীনের যতোটুকু অবদান ঠিক ততোটুকু অবদান সেই ৬০ হাজার যোদ্ধাদের যারা নিজেদেরকে সালাহুদ্দীনের সেনাবাহিনীর গর্বিত সদস্য হওয়ার মতো যোগ্য করে গড়ে তুলেছিলেন। ওইসব মায়েদের অবদান যারা তাদের শিশুদেরকে আরব্য-রজনীর রূপকথার গল্পের পরিবর্তে খালিদ-মুসান্নার বীরত্বের কাহিনী শুনিয়ে ঘুম পাড়াতেন। ওইসব শিশু-কিশোরদের মধ্য থেকেই সালাহুদ্দীন উঠে এসেছিলেন, ঘোড়সওারী, তেগচালনা, তিরান্দাজী, নেযাবাজীই ছিল যাদের বিনোদনের মাধ্যম। তারপরও আল্লাহ তায়ালা ৮৮ বছর ধরে তাদের পরীক্ষা নিয়েছিলেন। তারপর তাদেরকে কাঙ্খিত বিজয় দান করেছিলেন।
কিন্তু আজকের মায়েরা তাদের সন্তানের চেহারায় বিলগেটস আর এঞ্জেলিনা জোলির ছবি দেখে। আজকের কিশোররা মেসি-রোনালদো আর রিয়াল-বার্সায় বুঁদ হয়ে আছে। ব্রাজিল-আর্জেন্টিনার পতাকা লাগাতে গিয়ে আমরা বৈদ্যুতিক তারে জীবন দিতে পারি। এখন যদি আল্লহ দয়া করে সালাহুদ্দীনকে কবর থেকে উঠিয়ে আমাদের মাঝে ফিরিয়েও দেন তখনও আমাদের উত্তর হবে বনী ইসরাইলের মতো- "আপনি এবং আপনার খোদা দুইজনে মিলে লড়াই করেন গিয়ে। আমাদের আমোদফুর্তিতে ডিস্টার্ব করবেন না প্লীজ।" তাই সালাহুদ্দীনের জন্য অপেক্ষা নয়, তার সৈনিক হতে পারার মতো নিজেকে যোগ্য করে গড়ে তোলাই হচ্ছে আজকের আল-আকসার দাবী।

১৯৬৯ সালে এক অস্ট্রেলীয় ইহুদী নাগরিক আল আকসা মসজিদে আগুন ধরিয়ে দেয়। আগুন বেশ বড় আকার ধারণ করেছিলো। যার ফলে মসজিদের পূর্বপাশটা পুরোপুরি পুড়ে যায়। ইসরাইলের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী গোল্ডামায়ার ওইদিনের স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে বলেছেন- "ওই দিন সারা রাত আমার ঘুম হয় নি। আমার কেবলই মনে হচ্ছিলো আজকে ইসরাইলের শেষ দিন। এখনি আরবরা চতুর্দিক থেকে ঝাঁপিয়ে পড়বে। কিন্তু যখন সকাল হল এবং আমার কোন আশংকাই বাস্তব হলো না তখন আমি নিশ্চিত হয়ে গেলাম যে, এখন থেকে ইসরাইল নিরাপদ। আরবরা এখন ঘুমন্ত জাতি। আমরা তাদের এই ঘুম আর ভাঙতে দেব না"।
গত ১৪ই জুলাই ঘটনা শুরু হওয়ার পর লাগাতার ৬ দিন আকসায় আযান, নামায সব বন্ধ ছিল। প্রথম ৩ দিন কোন ফিলিস্তিনিকেই আকসায় ঢুকতে দেয়া হয় নি। সেখানে ইসরাইলী সেনা এবং বিভিন্ন বিশেষজ্ঞদলের প্রতিনিয়ত আনাগোনা ছিল। তারা সেখানে তিন দিন ধরে কী করেছে তা কেউ জানে না। আল-আকসার ওয়াকফ সম্পত্তি এবং কুদসের মুসলমানদের সব ডেমোগ্রাফিক ডকুমেন্ট সেখানে রক্ষিত থাকে। সেগুলো এখনও সংরক্ষিত আছে কি না সে ব্যাপারে চরম দুশ্চিন্তা দেখা দিয়েছে।
৬৯ সালের ঘটনাটির পর এটিই হচ্ছে মসজিদে আকসায় ইসরাইলের সবচেয়ে বড় হামলা। কাতার, তুরস্ক, জর্ডান ছাড়া আর কোন রাষ্ট্র এই ঘটনার নিন্দা জানায় নি। যারা সন্ত্রাসের দোহায় দিয়ে একটি মুসলিম রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে একযোগে ঝাঁপিয়ে পড়েছে তাদের মুখ দিয়ে আকসার জন্য একটি বাক্যও বের হয় নি। মুসলমানদেরকে তাদের সন্ত্রাসী মনে হয়। হামাসকে তাদের সন্ত্রাসী মনে হয়। কিন্তু ইসরাইলী বর্বরতাকে তাদের বৈধ আধিকার চর্চা মনে করে। গত জুমার দিনটি ছিল আকসার জন্য জীবন দেয়ার দিন। গোটা কুদস এবং তার আসে পাশের শহরগুলোতে ওইদিন জুমার নামাজ অনুষ্ঠিত হয় নি। সবাইকে আকসায় এসে জুমা পড়তে বলা হয়েছে। জুমার আগে ও পরে পুরা আকসা প্রাঙ্গণ যুদ্ধক্ষেত্রের রূপ ধারণ করে। তিনজন ফিলিস্তিনি ভাই শাহাদাত বরণ করেন। তুরস্কসহ দুনিয়ার বিভিন্ন দেশে ওই সময় ফিলিস্তিনীদের প্রতি সহানুভূতি প্রকাশ করে মিছিল সমাবেশ করা হয়। ঠিক ওইদিন মসজিদুল হারামে শায়খ শুরাইম জুমার খুতবা দেন। ২০ মিনিটের খুতবায় তিনি প্রচ্ছন্নভাবে কাতারের বিরুদ্ধে বিষোদ্গার করে গেছেন এবং উম্মাহর ঐক্যের মাঝে ফাটল ধরাচ্ছে বলে কাতারের ব্যাপারে মানুষদেরকে সতর্ক করেছেন। একদম শেষে দোয়ার অংশে এসে আকসার জন্য দুটি দোয়া বাক্য ব্যায় করলেন। আরেক সৌদি সালাফী শায়খ ফতওয়া দিয়েছেন- এখন ফিলিস্তিনীদের আল আকসার দাবী ছেড়ে দেয়া দরকার। কারণ, সেটি এখন ইহুদীদের দখলে। আর ইহুদীরা হচ্ছে এখন শক্তিশালী। তাই তাদের সাথে সংঘাতে জড়ানো "হেকমতের খেলাফ" হবে। ইসলামে বিজয়ী শক্তির আনুগত্য করার বিধান আছে, যাকে আরবিতে ( ﺇﻃﺎﻋﺔ ﺍﻟﺤﺎﻛﻢ ﺍﻟﻤﺘﻐﻠﺐ ) বলা হয়।" এসব **মারানীর হেকমতগুলো শুধু সৌদিদের মাথায় কীভাবে আসে তা-ই এখন এক বিশাল গবেষণার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। আল্লাহ না করুন কাল যদি হারামাইনও আল আকসার পরিণতি বরণ করে তখনও তারা ঠিক কোন একটি হেকমত বের করে নিবে। যারা আকসার ব্যাপারে নির্লিপ্ত আছে, আল্লাহর কসম, তারা হারামাইনের ব্যাপারেও নির্লিপ্ত থাকবে।
আকসার ঘটনার পরে ফিলিস্তিনের টিভি চ্যানাল "আল- আকসা"র একজন সাংবাদিক ৩০ জন সৌদি আলেমের সাথে যোগাযোগ করে চলমান ঘটনা সম্পর্কে কিছু বলার জন্য তাদেরকে অনুরোধ করেন। তাদের মধ্যে একজনও সাক্ষাৎকার দিতে রাজি হয় নি। তারা আল্লাহর চেয়ে তাদের শাসকদেরকে বেশী ভয় করে। তাদের আনুগত্য করাকে বেশী প্রাধান্য দেয়। গতকাল ইসরাইলী পত্রিকা "মাআরিফ" লিখেছে- "ইসরাইল হচ্ছে সৌদি আরবের গোপন প্রেমিকা। এখন আর গোপন অভিসার নয়, প্রকাশ্যেই মৈত্রী করতে চায়"। ওইদিন ইউটিউবে একটি ভিডিও দেখছিলাম। ফিলিস্তিনের আল খলীল শহরের রাস্তায় দাঁড়িয়ে এক ইহুদী ফিলিস্তিনিদেরকে চরমভাবে গালি দিচ্ছে আর বলছে- তোদের মাথা থেকে ফিলিস্তিনের ভুত এখনও নামে নি? দেখ, মিসর, জর্ডান। সৌদি আরব সব আমাদের পক্ষে এখন। জাহান্নামে যাক তোদের ফিলিস্তিন।"
একটি ঘটনা বলে শেষ করছি-
১০৯৯ সালের পরের কোন এক সময়। তখন কুদস খ্রিষ্টান ক্রুসেডারদের দখলে। বাগদাদ শহরে একজন কাঠমিস্ত্রি থাকতো। লোকটি একদিন খুব সুন্দর একটি মিম্বার বানালেন। চারিদিক থেকে লোকেরা দলে দলে এসে মুগ্ধ হয়ে মিম্বারটি দেখছে। ক্রেতারা বেশ চড়া মুল্য দিয়ে হলেও মিম্বারটি কিনতে চায়। কিন্তু বুড়োর এক কথা- তিনি এটি বিক্রি করবেন না। লোকেরা জিজ্ঞেস করলো- তা হলে আপনি এতো কষ্ট করে এটি বানালেন কেন? তখন মিস্ত্রি উত্তর দিলেন- এটি বানিয়েছি মসজিদে আকসায় লাগানোর জন্য। লোকেরা তার কথা শুনে অট্টহাসিতে ফেটে পড়ল। আকসা এখনও খ্রিষ্টানদের দখলে আর এই বুড়ো বাগদাদে বসে তার জন্য মিম্বার বানাচ্ছে। কেউ কেউ তাকে পাগলও ঠাওরাল। তখন বৃদ্ধ কাঠমিস্ত্রি বললেন- এটিই তো আমার পেশা। আমি তো আর যোদ্ধা নই। তার উপর আবার বৃদ্ধ। তো আমার যা সাধ্যে আছে তা-ই মসজিদে আকসার জন্য ব্যায় করছি। আমার কাজ মিম্বারটি বানানো। সেটি আকসায় বসানোর লোক আল্লাহ ঠিক করে দেবেন। ওইদিন একটি শিশুও তার বাবার হাত ধরে ওই কাঠমিস্ত্রির মিম্বারটি দেখতে গিয়েছিল। ঠিক একদিন ওই শিশুটির হাতে কুদস বিজয় হয়, এবং তিনি মিম্বারটি সংগ্রহ করে নিজ হাতে তা মসজিদে আকসায় লাগিয়ে দেন। শিশুটির নাম ছিল সালাহুদ্দীন!
যার যা আছে তা-ই ফিলিস্তীনের জন্য ব্যায় করুন। যেভাবে পারেন। যেখানে পারেন। কোন প্রচেষ্টাকেই খাটো করে দেখবেন না। বাগদাদের কাঠমিস্ত্রি যদি একটি শিশুর মনে কুদস বিজয়ের নেশা ধরিয়ে দিতে পারে আপনার আমার প্রচেষ্টার মাধ্যমেও ইনশা আল্লাহ অনেক কিছু হবে। তা যত ক্ষুদ্রই হোক না কেন।
আল্লাহ, 'মুক্ত আকসাকে' দেখার আগে তুমি এই দুনিয়া থেকে উঠিয়ে নিওনা।
বি:দ্রঃ 'কুদস' বলুন, 'জেরুজালেম' নয়।
copy......

তুরস্কের এরদোগান ও ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রীর মাঝে ফোন আলাপ!


আরবের ওহাবী শায়েখ নামের ইহুদির দালাল
শিয়ালেরা ঘুমিয়ে থাকলেও সিংহ জেগে আছে !!
তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রেসেপ তাইয়্যেব এরদোগান ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রীর সাথে মসজিদুল আকসা নিয়ে ফোনে কথা বলেছেন ,, এরদোগান স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন যে ফিলিস্তিনের উপর নির্যাতন বন্ধ করুন ,, মসজিদুল আকসার সাথে ভুলেও বেয়াদবির সাহস করবেন না !!
ইজরাইলের প্রধানমন্ত্রী জানান ,, নিরাপত্তার স্বার্থে ইজরাইল পুলিশ কড়াকড়ি করছে !!
এরদোগান বলেছেন ,, মসজিদুল আকসা মুসলমানদের পবিত্র স্হান ,, এর পবিত্রতা ও নিরাপত্তা আমরাই দেখবো ,, এইটা নিয়ে ইসরাইলকে ভাবতে হবে না ,, মনে রাখবেন মুসলমানদের হার্ট হলো মসজিদুল আকসা ,, এইটাকে অপমান করলে ইসরাইলের ভূখন্ড মুসলমানদের দখল নিতে সময় লাগবে না ,, ফিলিস্তিনের উপর নির্যাতন বন্ধ করুন ,, নয়তো ইসরাইল অনিরাপদ হয়ে যাবে !!
মুসলিম বিশ্বের এই সিংহের জন্য সবাই দোয়া করুন !!

আরবের ওহাবী শায়েখ নামের ইহুদির দালাল
শিয়ালেরা ঘুমিয়ে থাকলেও সিংহ জেগে আছে !!
তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রেসেপ তাইয়্যেব এরদোগান ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রীর সাথে মসজিদুল আকসা নিয়ে ফোনে কথা বলেছেন ,, এরদোগান স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন যে ফিলিস্তিনের উপর নির্যাতন বন্ধ করুন ,, মসজিদুল আকসার সাথে ভুলেও বেয়াদবির সাহস করবেন না !!
ইজরাইলের প্রধানমন্ত্রী জানান ,, নিরাপত্তার স্বার্থে ইজরাইল পুলিশ কড়াকড়ি করছে !!
এরদোগান বলেছেন ,, মসজিদুল আকসা মুসলমানদের পবিত্র স্হান ,, এর পবিত্রতা ও নিরাপত্তা আমরাই দেখবো ,, এইটা নিয়ে ইসরাইলকে ভাবতে হবে না ,, মনে রাখবেন মুসলমানদের হার্ট হলো মসজিদুল আকসা ,, এইটাকে অপমান করলে ইসরাইলের ভূখন্ড মুসলমানদের দখল নিতে সময় লাগবে না ,, ফিলিস্তিনের উপর নির্যাতন বন্ধ করুন ,, নয়তো ইসরাইল অনিরাপদ হয়ে যাবে !!
মুসলিম বিশ্বের এই সিংহের জন্য সবাই দোয়া করুন !!

প্রেমিক ভিক্ষুক যখন ডাক্তার.....!


এক ছেলে প্রতিদিন এক কলেজের সামনে
ভিক্ষার থালা হাতে দাঁড়িয়ে
থাকতো,,,,বয়স ২৮-৩০ হবে।সে প্রতিদিন
এসে একটা মেয়েকে বলতো,,,আপা দুইটা
টাকা দেন,,মেয়েটা টাকা দিয়ে
কলেজে ঢুকতো,,,,,,,এ ভাবে বেশ কয়েক
মাস চলে গেল।
একদিন ছেলেটি মেয়েটির জন্য অপেক্ষা
করতে লাগলো,,,কিছুক্ষন পর মেয়েটি
আসলো,,,ছেলেটি মেয়েটিকে দেখে
বললো আপা আপনার সাথে কিছু কথা
বলতাম,,,এই শুনে মেয়েটি বললো আচ্ছা
বলেন,,,,
ছেলেটি তখন তার কাপাকাপা গলায়
বললো আমি আপনাকে পছন্দ করি,,,আর
আপনাকে অনেক ভালবাসি,,,যদি আপনী
কিছু বলতেন,,,এই কথা শুনে মেয়েটি তার
উপর রেগে গিয়ে বললো তোমার তো
সাহস কম নয়,আপনী জানেন আমি
কে,আমার বাবা এই কলেজের
প্রিন্সিপাল,,যদি আপনাকে আর এই
কলেজের সামনে কোন দিন দেখি তো
বাবাকে বলে পুলিশে ধরিয়ে দেব।
ছেলেটি কিছু বললো না,,,তাই মাথা নিছু
করে চলে গেল,,ছেলেটি আর কোন দিন
সেই কলেজের সামনে আসে নি।
একদিন মেয়েটি খুব অসুস্থ্য হয়ে
হাসপাতালে ভর্তি হলো,,,পরিক্ষা করে
জানা গেল মেয়েটির পেটে টিউমার
ধরা পড়েছে,,আর এটা অপারেশন করতে খুব
রিক্স।তারপরো অঅপারেশন করতে হবে।
অপারেশন করা হলো এবং মেয়েটি সুস্থ্য
হলো,,হাসপাতাল থেকে মেয়েটি
রিলিস নেওয়ার একদিন আগে এক নার্স
একটি কাগজ মেয়েটির হাতে ধরিয়ে
দিল,,,কাগজটিতে লেখা ছিল_আপনি এখন
সুস্থ্য যদি একটু কষ্ট করে তিন তলার ৭
নাম্বার ঘরে আসতেন,,,,মেয়েট
ি কিছু
বুঝতে পারলো না,কে দিল কেন দিল।
মেয়েটি আর কোন চিন্তা না করেই সেই
ঘরে চলে গেল।
সেই ঘরে গিয়ে দেখলো সেই ছেলে সেই
ভিক্ষার ছেড়া কাপড় পরে দাঁড়িয়ে
আছে,,মেয়েটি অবাক হয়ে বললো আপনি
আমাকে আসতে বলছেন,,ছেলেটি বললো
হ্যাঁ আমি,,,,,এই বলে ছেলেটি ভিক্ষার
কাপড়টা খুলে ফেললো,,ভিতরে ছিল
ডাক্তারের সেই সাদা পোশাক,,,তখন
ছেলেটা বলতে শুরু করলো,,তোমার
অপারেশন আমি নিজে করেছি,,
তুমি বলেছিলে না তোমার কলেজের
প্রিন্সিপাল,,আর আমি হলাম এই
হাসপাতালের একজন বড় ডক্টর।আমার
কাজ
শুরু হয় বিকেলে,,,আর আমি প্রতিদিন
সকালে ভিক্ষার থালা হাতে তোমার
কলেজে দাঁড়িয়ে থাকতাম আর তুমি যখন
কলেজ থেকে চলে যেতে আমি তখন
হাসপাতালে এসে আমার কাজ
করতাম,,,,তোমার আমি অনেক আগেই
বলতে পারতাম কিন্তু তোমার মন কেমন
মানুষ চায় সেটা বঝতে পারতাম না,,,
তাই যখন বুঝতে পারলাম তোমার টাকা
ওয়ালা ছেলে পছন্দ তখন সরে
এলাম,,,,তোমাকে আর একটা কথা বলি
কিছু কিছু মানুষ আছে অভিনয় করতে
ভালবাসে,,,তাই কখনো মানুষের উপরটা
দেখে বিচার করো না,,,,,,এখন তার অনেক
টাকা কিন্তু কাল দেখবে সে ভিক্ষার
থালা হাতে ঠিকি দাঁড়িয়ে আছে,,,,,,আর
জীবনটা এ রকমেই,,,আজ আছে তো কাল
নেই.........!!!

কুরআনে হাফিজা কে অপহরণের পর ধর্ষন করা হল _ নোয়াখালী


"নোয়াখালীতে কুরআনে হাফেজা মাদ্রাসা শিক্ষিকা গণধর্ষণ, ২ দিনেও গ্রেফতার হয়নি কেউ"
নোয়াখালী সংবাদদাতা: নোয়াখালীতে এক মহিলা মাদ্রাসার শিক্ষিকাকে গণধর্ষণের দুই দিন অতিবাহিত হলেও এ ঘটনার সাথে জড়িত কেউ গ্রেফতার হয়নি। এতে এলাকাবাসীর মধ্যে চরম ক্ষোভ ও অসন্তোষ বিরাজ করছে।
নোয়াখালী জেলা অতিরিক্ত পুলিশসুপার জহিরুল ইসলাম বলেন,
ঘটনায় ভিকটিম পরিবারের নিকট পুলিশ গেলেও তারা মামলা করতে অনিহা প্রকাশ করছে। ধারণা করা হচ্ছে লজ্জা এবং ভয়ে তারা মামলা করতে চাচ্ছেনা। তাই মামলা না হওয়া পর্যন্ত অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে কোনো আইনি ব্যবস্থা নেওয়া যাচ্ছেনা।
উল্লেখ্য, মঙ্গলবার রাত ১০টার দিকে জেলার বেগমগঞ্জ উপজেলার জিরতলী ইউনিয়নের খাতেনু জান্নাত মহিলা মাদ্রাসার শিক্ষিকা কোরানে হাফেজা (১৫) তার মায়ের অসুস্থতার খবর পেয়ে মাদ্র্রাসা থেকে বাড়ী যাওয়ার জন্য দ্রত রাস্তায় বের হয়।
এসময় মাদ্রাসার সন্নিকটে জমাদার বাড়ির সামনে রাস্তায় যানবাহনের অপেক্ষায় থাকা ওই মাদ্রাসা শিক্ষিকাকে জোরপূর্বক তুলে নেয় মধ্যম জিরতলী গ্রামের কোয়ার বাড়ীর ইউছুপের ছেলে মোরশেদ (২৩), একই গ্রামের বেপারী বাড়ির তরিক উল্লার ছেলে বাবুল (২৫) এবং একই গ্রামের জমাদার বাড়ীর সালাউদ্দিন (৩০)।
পরে তারা শিক্ষিকাকে পার্শ্ববর্তী নির্জন স্থানে নিয়ে গণধর্ষণ করে বলে অভিযোগে জানা যায়। ঘটনার প্রায় ১ঘণ্টা পর এলাকাবাসী টের পেয়ে ওই শিক্ষিকাকে উদ্ধার করে জীরতলী বাজারে নিয়ে যায়।
পরে এলাকাবাসী তাকে বাড়ির ঠিকানায় পাঠানোর ব্যবস্থা করে।
স্থানীয়রা জানায়, এ ঘটনায় থানায় মামলা করতে গেলে পুলিশ মামলা না নিতে চাইলে পরে মাদ্রাসার পক্ষ থেকে একটি সাধারণ ডায়েরী করা হয়,
ডায়েরী নং-২৩৬৭।

সোর্স :-www.digantabarta24.com/2017/10/news-5.html

আজ ইমাম সাহেবের বোরখাওয়ালী হাফেজা মেয়ে গণধর্ষিত হয়েছে বলেই কি সবাই চুপ করে আছেন?
এই বোরখাওয়ালী হাফেজা বোনের পরিবর্তে যদি আটা ময়দা মাখানো কোন সুন্দরী ধর্ষিত হইত তাহলে তার প্রতিবাদ করার ভাইয়ের অভাব হইত না(!)
ছি ছি ছি...
নোয়াখালীর ওই অসহায় ইমাম সাহেবের হাফেজা মেয়ে যেনো ন্যায্য বিচার পায় সে জন্য প্রত্যেকের টাইম লাইনে প্রতিবাদী পোস্ট দেখতে চাই। এই নিউজটি প্রভাবশালীরা ধামাচাপা দিতে চাচ্ছে। তাই এই নিউজটি ভাইরাল করা খুবই জরুরি।
#Facebook, Twitter, Google সহ সবখানে ছড়িয়ে দিন....
আমার ফ্রেন্ড এবং ফলোয়ারদের "অনুরোধ" করছি নির্যাতিত হাফেজা বোনটির পাশে দাড়ান এবং প্রতিবাদ মূলক পোস্ট করে নিউজটি ভাইরাল করেন, যাতে করে ওই নরপশু ধর্ষকরা কঠিন শাস্তি পায়।
#এখন সময় প্রতিবাদী হোন, ঘুমন্ত বিবেক কে জাগ্রত করুন, আর না হয় এর পরিণতি হবে ভয়াবহ...!!!
(শেয়ার করুন)

হিন্দু সন্ত্রাসী জঙ্গি কর্তৃক মাদ্রাসা ভাংচুর ও লুটপাট - পটুয়াখালী




পটুয়াখালী পুরান বাজারস্থ মুহিব্বিয়া ছালেহীয়া দীনিয়া মাদ্রাসা ভাংচুর ও লুটপাট।
------------------------------
------------------------------
----
গতকাল সকাল ১১:০০ টার দিকে পটুয়াখালী পৌরসভার ২ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর জঙ্গি লিটন, ৩ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর জঙ্গল বাসুদেব এবং কুখ্যাত সন্ত্রাসী ওলি এর নেতৃত্বে ছারছীনা হযরত পীর সাহেব হুজুর কেবলার প্রতিষ্ঠিত পটুয়াখালী মোহেব্বিয়া ছালেহীয়া মাদ্রাসায় ভাংচুর ও লুটপাট চালানো হয়।
মাদ্রাসা বন্ধের সুযোগে বিনা নোটিশে অতর্কিতে এই হামলা চালানো হয়।
মুসলিম প্রধান দেশে হিন্দু জঙ্গি কাউন্সিলরের সাহস হয় কিভাবে মাদ্রাসা ভাংগার মত সাম্প্রদায়িক উস্কানী দেয়ার এই সাহস তাদের কি ভাবে আসে?
আমরা তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানাচ্ছি।
--------------------
এতদিন যারা হিন্দুপ্রীতি লালন করে আসছেন এখন তারা কি বলবেন?
আপনার বাড়ির পাশের হিন্দুটি খুব নিরিহ তাইনা?
মুসলিম নারী ধর্ষন করলো, হিন্দু নিরীহ!
মুসলিম যুবক হত্যা করলো, হিন্দু নিরীহ!!
জায়গাজমি দখল, ঘরবাড়ি ভাংচুর করলো, হিন্দু নিরীহ!!!
আল্লাহ পাক ও উনার প্রিয় হাবীব ও পবিত্র কুরআন অবমাননা করলো, হিন্দু নিরীহ!!!
মসজিদ উঠিয়ে দাও, থাকবে মন্দির হিন্দু নিরীহ!!!
এখন মাদ্রাসা মসজিদ ভাঙ্গা শুরু করলো,,,এখনও কি হিন্দু নিরীহ???
কবে জাগবে... ওহে ঘুমন্ত মুসলমান??? 

মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী মাহাথির মুহাম্মাদ এর স্বদেশ প্রেম,শিক্ষনীয় পোষ্ট পড়ুন.....




মাহাথির মুহাম্মাদ এর স্বদেশ প্রেম,শিক্ষনীয় পোষ্ট পড়ুন...
১৯৮৯ সাল .. .!
মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী মাহাথির মোহাম্মদ এর হঠাৎ বুকে তীব্রব্যথা হলেতাকেদ্রুত কুয়ালালামপুর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হলো । পরীক্ষা করে ধরা পড়লো ধমনিতে চর্বি জমে ব্লক হয়ে গেছে এই জন্য এনজিও প্লাস্টি করতে হবে । কিন্তু এনজিও প্লাস্টি করার সুবিধা মালয়েশিয়াতে তেমন ভাল ছিলনা । এই জন্য ডাক্তাররা তাকে পাশের দেশ সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে যাওয়ার পরামর্শ দেন । কিন্তু মাহাথির মোহাম্মদ বেঁকে বসলেন । ডাক্তারদের বললেন,
"কোন দেশের রাষ্ট্র প্রধান যদি অন্য দেশে চিকিৎসা নিতে যায়,এর অর্থই হলো তার নিজ দেশের চিকিৎসা ব্যবস্থা একদমই ভালো না।এটা তার ব্যর্থতা!  বিদেশে গিয়ে আমি চিকিৎসা করাতে পারলেও আমার জনগণের তো সে সামর্থ নেই । আপনারা বলুন কতদিনের ভিতর উন্নত এনজিও প্লাস্টির প্রযুক্তি দেশে আনতে পারবেন?
ডাক্তাররা অনেকবার তাকে বুঝালেন, কিন্তু মাহাথির মোহাম্মদ তাঁর সিদ্ধান্তে অটল । উপায়ন্তর না দেখে মালয়েশিয়ার চিকিৎসকরাই করলেন তার হার্ট বাইপাস সার্জারী । সুস্থ হলেন তিনি । এই ঘটনার তিন বছর পর .. . ১৯৯২ সালেই মাহাথির মোহাম্মদএর চেষ্টায় স্থাপিত হয়েছিলো ন্যাশনাল হার্ট
ইনস্টিটিউট অব মালয়েশিয়া ।
আরো দুই বার হার্ট এটাক
হয়েছিল তার ,প্রতিবারই তিনি
চিকিৎসা নিয়েছিলেন তার
নিজের প্রতিষ্ঠিত হার্ট
ইনস্টিটিউটে । ইংল্যান্ড,
আমেরিকার ডাক্তাররা যেসব বই পড়ে,আমাদের দেশের ডাক্তাররা একইবই পড়েই ডাক্তার হয়।
এদেশের FCPSকোর্সটা তো সম্পূর্ণ
ব্রিটিশ রয়াল কলেজের সিস্টেমেই চলে । আমাদের দেশের ডাক্তাররা বিদেশগিয়ে সুনামের সাথে চিকিৎসা
করছে অথচ এদেশের স্বাস্থ্য
ব্যবস্থার
উন্নতি ধীর গতির কেন ???
দেশ স্বাধীন হয়েছে সেই ১৯৭১
সালে . .. অথচ এমন কোন রাষ্ট্র প্রধান
আমরা পাইনি যারা প্রতি বছরই
সামান্য জ্বর কাশি হলেই
সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ
হাসপাতালে যাননি ।
আমাদের দেশ সেদিনই স্বাস্থ্য
ব্যবস্থায় স্বয়ংসম্পূর্ণহবে ,
যেদিন
রাষ্ট্রপ্রধান অসুস্থহয়ে
ডাক্তারদের
ধমক দিয়ে বলবে,
"আপনাদের কিদরকারবলুন . .. তবুও
আমার চিকিৎসা এই বাংলাদেশেই
করতে হবে "
এই একটি বাক্যই পুরো দেশকে
পাল্টে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট....... !!! 

মসজিদ আল আকসা ইস্যুতে পিছু হটতে বাধ্য হয়েছে ইসরাইলি বেজন্মা ইহুদি হায়নার দলেরা......


মসজিদ আল আকসা ইস্যুতে পিছু হটেছে ইসরাইলি হায়নার দলেরা।
পিছু না হটে যাবেই বা কোথায়, যেভাবে ফুঁসে উঠেছে আজ গোটা বিশ্বের মুসলমান।
কিন্তু মুসলমানদের নির্যাতনে বিশ্ব মুসলিম সম্প্রদায়ের প্রভাবশালী আজ যারা চুপ রয়েছে তাদের প্রতি অন্তর থেকে জানাই ঘৃণা ও ধিক্কার।
মহান আল্লাহ তায়ালার কাছে নিশ্চয় একদিন এর জবাবদিহিতা করতে হবে যে আমি তোমাকে এত ক্ষমতাশীল বানিয়েছিলাম কিন্তু তুমি নিরীহ মুসলমানদের নির্যাতনে চুপ ছিলে কেন?
_________________________!!!
সপ্তাহজুড়ে আল আকসা মসজিদে চলমান ইসরাইলি আগ্রাসন থেকে পিছু হটছে দেশটি। জাতিসংঘ, বিভিন্ন মুসলিম দেশসহ আন্তর্জাতিক মহলের চাপ-ই তাদের পিছু হটার কারণ। খবর ইসরাইলি টেলিভিশন চ্যানেল ২ এর।
খবরে বলা হয়, আন্তর্জাতিক মহলের চাপে ফিলিস্তিনিদের দাবি বিবেচনার জন্য শনিবার রাতে আলোচনায় বসে ইসরাইল কর্তৃপক্ষ।
আলোচনায় মসজিদ প্রাঙ্গণে বসানো মেটাল ডিটেক্টর সরিয়ে নেয়ার সিদ্ধান্ত হয়। তবে স্থায়ী মেটাল ডিটেক্টরের পরিবর্তে এখন থেকে সেখানে হাতে বহনযোগ্য ডিটেক্টর ব্যবহার করা হবে।
ইসরাইলি কর্তৃপক্ষ চ্যানেল ২ কে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।জেরুজালেম পুলিশ প্রধান ইয়োরাম হেলেভি ও মেয়র নির বেরেকাট এ সিদ্ধান্তে সমর্থন জানিয়েছেন।
আল আকসা মসজিদ প্রাঙ্গণে তিন ইসরাইলি পুলিশ নিহত হবার জের ধরে প্রায় ১০ দিন ধরে সেখানে আগ্রাসন চালায় ইসরাইল। গত দুই সপ্তাহ সেখানে জুমার নামাজ আদায় করতে দেয়া হয়নি।
এ নিয়ে ফিলিস্তিনি প্রতিবাদী জনতার সঙ্গে ইসরাইলি বাহিনীর সংঘর্ষে এ পর্যন্ত পাঁচজন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন।
ইসরাইলের এ অবস্থানের কারণে জাতিসংঘ, বিভিন্ন মুসলিম দেশ ও আন্তর্জাতিক মহল থেকে ইসরাইলের উপর তীব্র চাপ সৃষ্টি করা হয়।

মসজিদে আকসায় জুমুয়ার নামাজ নিষিদ্ধ করার প্রতিবাদে বিক্ষোভে ফেটে পড়েছে সমগ্র তুরস্ক........


মসজিদে আকসায় জুমুয়ার নামাজ নিষিদ্ধ করার প্রতিবাদে বিক্ষোভে ফেটে পড়েছে সমগ্র তুরস্ক। তুরস্কের প্রায় ৫০০ স্থানে আজ বিক্ষোভ সমাবেশ ও শহীদ ফিলিস্তিনীদের জন্য গায়েবানা জানাযা নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। এছাড়াও তুরস্কের ইসলামী ফাউন্ডেশন আজ জুমুয়ার জন্য বিশেষ খুতবা প্রস্তুত করে সকল মসজিদে পাঠিয়ে দেয় এবং তুরস্কের নব্বই হাজার মসজিদে একই খুতবা পাঠ করা হয়।
এছাড়াও তুরস্কের ইসলামী ফাউন্ডেশন আজ জুমুয়ার জন্য বিশেষ খুতবা প্রস্তুত করে সকল মসজিদে পাঠিয়ে দেয় এবং তুরস্কের নব্বই হাজার মসজিদে একই খুতবা পাঠ করা হয়।
খুতবায় বলা হয় এই মসজিদ মুসলিমদের প্রথম কেবলা, সকল আসমানী ধর্মের পবিত্র স্থান। এই মসজিদ হল তাওহীদের প্রতীক কেননা ইতিহাসের মহাকাল ধরে এই মসজিদটি তাওহীদের সাক্ষ্য বহন করে আসছে। এই মসজিদে আকসা হযরত ইব্রাহীম (আঃ) হযরত ঈসা (আঃ), হযরত মুসা (আঃ) সহ শত শত নবীর সৃতি বিজড়িত স্থান। এই স্থানকে নামাজের জন্য নিষিদ্ধ করা রীতিমত ফ্যাসিবাদের বহিঃপ্রকাশ।
আমরা সকল মুসলিম দেশের নেতৃবৃন্দকে এই জন্য অনতিবিলম্বে পদক্ষেপ নেওয়ার দাবী জানাই।
এছাড়াও সবচেয়ে বড় বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয় তুরস্কের ঐতিহাসিক বেয়াজিদ ময়দানে। হাজার হাজার জনতা জুমুয়ার নামাজের পর রাস্তায় নেমে এসে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন এবং আল্লাহু আকবার তাকবীর ধ্বনিতে ইস্তানবুল নগরীকে প্রকম্পিত করে তুলেন। এই সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, তুরস্কের সর্ববৃহৎ বেসরকারী দাতব্য সংস্থা IHH এর সভাপতি অ্যাডভোকেট বুলেন্ত ইলদিরিম।
তিনি তার বক্তব্যে বলেন, আজ আমরা যখন এই ময়দানে দাঁড়িয়ে শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ সমাবেশ করছি সেই সময়ে আমাদের নিরস্র ভাইয়েরা মসজিদে আকসায় নামাজ আদায় করার জন্য সন্ত্রাসী রাষ্ট্র ইসরাইলের পুলিশের সাথে সেনাবাহিনীর সাথে লড়াই করছে। আমরা জানি আমাদের সেই ভাইয়েরা বীর পুরুষ তারা মহান আল্লাহ ছাড়া আর কোন শক্তিকে ভয় পায় না। আমরাও এই ময়দান থেকে আমাদের ভাইদের সাথে সংহতি প্রকাশ করছি এবং আমরা ইসরাইল, আমেরিকা, ইউরোপ ও সমগ্র বাতিল শক্তিকে জানিয়ে দিতে চাই আমাদের ভাইয়েরা একা নয় আমরা তাঁদের সাথে আছি এবং থাকব।
তিনি একই সাথে তুরস্কের সরকারকে এর জন্য দ্রুত পদক্ষেপ নিতে বলেন এবং ইসরাইলের সাথে সকল চুক্তি বাতিল করে তাঁদের সাথে সকল সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান জানান। তিনি আরও বলেন ইসরাইলের এই জুলুম নির্যাতনের প্রতিবাদে সরকারকে তাঁদের রাষ্ট্রদূত বহিষ্কারের আহ্বান জানাই।
সমাবেশের অন্যতম আয়োজন এনাতোলিয়ান ইয়ুথ এসোসিইয়েশন এর সংগ্রামী সভাপতি সালিহ তুরহান এক অগ্নি ঝরা বক্তব্য দেন। তিনি বলেন, আমরা সুলতান ফাতিহর উত্তর সূরী, আমরা কানুনী সুলতান সুলায়মানের উত্তর সূরী, আমরা সালাহউদ্দিন আইয়ুবী, আমরা সুলতান আব্দুল হামিদ হান এবং নাজমুদ্দিন এরবাকানের উত্তর সূরী। আর সুলতান ফাতিহ এবং কানুনী সুলতান সুলায়মানের কবর এই ময়দানের পাশেই অবস্থিত। আজ ইসরাইলের কথা বলা হচ্ছে আমরা ইসরাইল নামে কোন রাষ্ট্রকে চিনি না। তারা নাকি ফিলিস্তিনি ভাইদেরকে বলে, সিনাইতে তাঁদের জায়গা দিয়ে নতুন রাষ্ট্র করে দেওয়া হবে, আমরা এই সমাবেশ থেকে বলতে চাই তোমরাই এখান থেকে চলে যাও এখানে থাকার কোন অধিকার তোমাদের নেই। ফিলিস্তিনের এক ইঞ্চি ভুমিও আমরা কোন দিন ছেড়ে দিব না। তারা বলে কুদুসকে নাকি তাঁদের রাজধানী বানাবে আমরা বলি তাঁদের তেলআবিবকেই তো আমরা স্বীকৃতি দেই না, তাঁদের আবার কিসের রাজধানী?
তিনি আরও বলেন, সুলতান আব্দুল হামিদ হানের ভাষায় বলতে চাই রক্তের ফিলিস্তিনকে আমরা রক্ত দিয়ে কিনেছি এটাকে কেবলমাত্র রক্ত দিয়েই বিক্রি করব অন্য কিছুর বিনিময়ে নয়।সবশেষে তিনি একটি হাদীস বলে সকল মুসলমানদেরকে তাঁদের দায়িত্বের কথা স্মরণ করিয়ে দেন, হাদীস টি হল, রাসূল (সঃ) বলেছেন, তোমরা মসজিদে আকসায় গিয়ে নামাজ পড়, আর যদি নামাজ পড়তে না পার তাহলে তোমাদের বিভিন্ন দিবস সমূহে সেখানে যায়তুনের তেল পাঠাও।
তিনি বলেন, যায়তুনের তেল হল একটি উপমা এর দ্বারা তিনি বুঝিয়েছেন মসজিদে আকসার রক্ষা এবং এর নিরাপত্তার জন্য যা প্রয়োজন তাই পাঠাও। সমাবেশে ফিলিস্তিনি আলেমদের নেতা সহ হামাস নেতাগণ বক্তব্য রাখেন।
আঙ্কারার বিখ্যাত ও প্রাচীন মসজিদ প্রাঙ্গনেও এক বিশাল সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। এতেও হাজার হাজার মানুষ অংশ নেয় এবং ধ্বংস হোক ইসরাইল বিক্ষোভে আঙ্কারার আকাশ বাতাস প্রকম্পিত করে তোলে।এছাড়াও কনিয়া, ইজমির, আন্তালিয়া, সিভাস, কজায়েলি সহ আরও অনেক শহরে বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

শয়তান ইবলিসের ভয়,,পড়ুন... একটি শিক্ষনীয় ঘটনা!


একটি শিক্ষনীয় ঘটনা
============================
আল্লাহর এক গোলাম মসজিদে ফজরের নামাজ জামাতে
পড়ার জন্য ফজরের আযানের সাথে সাথে ঘুম থেকে উঠে অযূ
করে মসজিদে যাচ্ছে।
মাঝ পথে পা পিছলিয়ে পড়ে তার কাপড় নষ্ট হয়ে গেল।
বাসায় ফিরে এসে কাপড় পরিবর্তন করে আবার অযূ করে
মসজিদের দিকে রওয়ানা দিল।
মাঝ পথে আবার সে পা পিছলে পড়ে কাপড় ময়লা হয়ে গেল।
আবার বাসায় পিরে কাপর পরিবর্তন করে অযূ করে মসজিদের
দিকে রওয়ানা দিল। মাঝ পথে আসতে ই বাতি হাতে এক
লোকের সাথে সাক্ষাত হল। লোকটিকে জিজ্ঞাসা করলেন
জনাব আপনি কে? লোকটি বলল, আমি আপনাকে দু,বার পড়ে
যেতে দেখলাম তাই মসজিদে পৌছিয়ে দেবার জন্য আমি
বাতির ব্যাবস্থা করলাম। লোকটি বাতি দিয়ে তাকে মসজিদ
পর্যন্ত পৌছিয়ে দিল।তাকে বলিলেন, চলুন নামায পড়ে নেই।
লোকটিকে নামায পড়ার জন্য বারংবার বলার পর ও লোকটি
নামাজ পড়তে অস্বীকৃতি জানায়।
তখন লোকটিকে জিজ্ঞাসা করলেন জনাব আপনার পরিচয়
জানতেপারি! কোন উত্তর নেই কয়েকবার বলার পর এক পর্যায়
বলিল, আমি হলাম ইবলিস শয়তান।
তখন তেনি আশ্চর্য হয়ে বলিলেন শয়তানের কাজ তো হলো
আশরাফুল মাখলুকাতকে নামাজ থেকে নেক কাজ থেকে
কিভাবে বিরত রাখাযায় সেই চেষ্টা করা!
অতচ আপনি এর বিপরীত আমাকে মসজিদে পৌছিয়ে দিলেন
কারনটা কি!
তখন শয়তান বলল জনাব মসজিদে পৌছিয়ে দেবার কারন হলো!
আমিই আপনাকে ১ম বার পা পিছলিয়ে ফেলে দিয়েছিলাম
যাতে মসজিদে নামায না পড়ে আপনি বাড়ী ফিরে যান।
কিন্তু আপনি যখন পা পিছলে পড়ে যাওয়ার পর বাড়ীতে
গিয়ে ফিরে আসলেন তখন আল্লাহ তালা আপনার সব গোনাহ
ক্ষমা করে দিলেন। দ্বিতীয়বার ও যখন আপনি পড়ে যাওয়ার
পর বাড়ীতে গিয়ে কাপড় পরবর্তন করে আবার মসজিদের
দিকে রওয়ানা দিলেন, তখন আল্লাহ তালা আপনার
পরিবারের সবার গোনাহ ক্ষমা করে দেন। এরপর যখন পড়ে
গিয়ে আপনি বাড়ী থেকে কাপড় বদলিয়ে মসজিদে
আসছিলেন, তখন আমি ভয় পাচ্ছিলাম এই ক্ষমা দেখে যদি
আপনি আবার পড়েযান এবং কাপর পরিবর্তন করে আবার
মসজিদের দিকে রওয়ানা হন তাহলে আল্লাহ তালা এবার
আপনার গ্রামবাসীকে ক্ষমা করে দেবেন। তাই তাড়াতাড়ি
আমি বাতি হাতে নিয়ে আপনাকে মসজিদে পৌছে দিয়ে
গেলাম যাতে গ্রামবাসীকে আল্লাহ তা আলা ক্ষমা করে না
দেন! আল্লাহু আকবার!
আল্লাহ পাক যেন আমাদের সবাইকে ইবলিস শয়তান থেকে
হেফাজত করেন!
আমীন!

মেয়েদেরকে বলতেছি.... আচ্ছা তোমাদের কি লজ্জা করেনা ??


মেয়েদেরকে বলতেছি..........
আচ্ছা তোমাদের কি লজ্জা করেনা ??

তোমার বয়ফ্রেন্ডের সাথে অবাধ মেলামেশা
করো, বাসায় ফিরে সেই নষ্ট শরীর নিয়ে
নিজের মা-বাবার সামনে দাঁড়াও ঘন্টার পর ঘন্টা আবাসিক হোটেলে অথবা বন্ধুর বাসায় মেলামেশায় ব্যস্থ এবং কোন কারণে ব্রেকাপ হওয়ার পর অবশেষে অপরিচিত একজনের সাথে যখন সেজে গুজে বিয়ের পিড়িতে বসো !!
.
তখন একবারও কি লজ্জা লাগেনা, একবারও কি ভাবোনা, আমি কেন এত সাজুগুজু করছি, কি আছে আমার
কাছে, আমি তো চরিত্রহীনা, আমি তো আমার স্বামীর হক নস্ট করে ফেলেছি, আমি তো তাকে ঠকিয়ে ফেলতেছি !!
.
একবারও কি মনে হয় না, কিসের এত
আয়োজন ??
.
এই নস্ট শরীরটাকে লাল কাপড়ে পেচিয়ে, সোনার হার/ বালা/ কানের দুল পরে এবং শরীরের উচুভূমিকে জোর করে সমতল
ভূমি বানিয়ে বিয়ের আসর পার করে দিলেই কি তুমি নিজেকে সতী মেয়ে প্রমাণ করে
ফেলছো !! . .
.
জানি তখন তোমার বিবেকে নাড়া দিবে, তুমি চোখের জল ফেলবে এবং বলবে যে কেন আগে এসব করলাম ।
.
হয়তো স্বামীর কাছে অস্বীকার করে পার পেয়ে যাবে, হয়তো তোমার স্বামী সব বুঝেও কিছু জিজ্ঞেস করবে না,
কারণ স্বামী মেনে নিতে বাধ্য, কিন্তু সারাটি জীবন তো কলংকের দাগ থেকেই যাবে !! . .
.
তাইতো বলছি,
নিজের সতীত্বের সম্মান দিতে শিখো, সামান্য একটা বয়ফ্রেন্ডের দু চারটা মিস্টি কথা শুনে যে সব বিলিয়ে দিতে হবে এমন তো নয় !!
.
নিজের মনকে শক্ত করো, আল্লাহ কে ভয়
করো !! . .
.
মেয়েদের জীবন বড়ই কঠিন !!
.
সতীত্ব ঠিক রাখা সেই কঠিন জীবনের সবচেয়ে কঠিন কাজ !!
.
তাইতো বলিতেছি.......... ভাবিয়া করিও কাজ, করিয়া ভাবিওনা !

সবার আগে এইচএসসি/আলিম রেজাল্ট ২০১৯ দেখুন >>> https://ourbd24.com/hsc-result/ সবার আগে এইচএসসি/আলিম রেজাল্ট ২০১৯ দেখুন >>...